চাকরি নাকি ফ্রিল্যান্সিং
তামিম vs সাকিব, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি vs ভার্সেস পাবলিক ইউনিভার্সিটি, আর্জেন্টিনা vs ব্রাজিল এই টাইপের কম্পিটিশন গুলা আমাদের এখানে প্রায়ই হয়ে থাকে এবং সেই জায়গা থেকে আমাদের ক্যারিয়ার সেক্টরে একটা প্রশ্ন আসে ফ্রিল্যান্সিং নাকি চাকরি।
চাকরি ভালো নাকি ফ্রিল্যান্সিং ভালো এই ধরনের বিভিন্ন প্রশ্ন আমাদের চারপাশে পীরায় সময় ঘুরপাক খায় এবং আজকে আমি ক্লিয়ার করব চাকরি কাদের জন্য কারা চাকরি করবেন ফ্রিল্যান্সিং কাদের জন্য কারা ফ্রিল্যান্সিং করবেন চাকরির সুবিধা কি অসুবিধা কি ফ্রিল্যান্সিংয়ের সুবিধা কি অসুবিধা কি কেন করবেন কেন করবেন না এইগুলো তুলে ধরব।
আমি কখনোই মনে করিনা একটা জিনিস ভালো তার মানে আর একটা জিনিস খারাপ কোন একটা জিনিস ভালো অপর জিনিস খারাপ ব্যাপারটা এমন না তামিম ইকবাল ভালো সাকিব আল হাসান ভালো আপনি তামিমকে পছন্দ করেন তার মানে এই না সাকিব খারাপ আবার আপনি সাকিব আল হাসানকে পছন্দ করেন তার মানে এই না তামিম ইকবাল খারাপ তামিমের জায়গায় তামিম ঠিকঠাক কাজ করতেছে আবার সাকিবের জাগায় সাকিব ঠিকঠাক কাজ করতেছে।
তার জন্য সব সময় একটা ব্যাপার মনে রাখবেন আমার মা আমার মা আর একজনের মা কিন্তু তার মা আমার মা ভালো অন্যের মা খারাপ ব্যাপারটা কিন্তু কখনো এমন না আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতেছেন বিধায় আমার অনেক ফ্রি টাইম আছে আমার অনেক কিছু আছে চাকরি করা ভালো না ব্যাপারটা আসলে এমন না আবার আমি চাকরি করি বিধায় যে ফ্রিল্যান্সিং করে তার যোগ্যতা নাই তার কোন ভালো একটা লাইফ নাই তার কোন সিকিউরিটি নাই এই ব্যাপারটাও কিন্তু এমন না প্রত্যেকের ব্যাপারটা প্রত্যেকের একটা ভালোলাগার ব্যাপারটা থেকে থাকে যে যার জায়গায় ভালো আছে তাকে ভালোভাবে থাকতে দিন।
দিনশেষে প্রশ্ন হচ্ছে আপনি যে কাজটা করতেছেন এই কাজটা করে আপনি সুখী কিনা কেননা আপনি যা কিছু করেন না কেন আপনি শুধু করেন সুখে থাকার জন্য তো আপনি যদি চাকরি করেন আপনি যদি মনে হয় যে আপনি যেমন ভাবে লাইভটা কাটাইতে চাচ্ছিলেন সেভাবে কাটাইতে পারতেছেন দিনশেষে আপনার যদি কোন আফসোস না থেকে থাকে তাহলে আপনি ভালো আছেন আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে মনে করেন হ্যাঁ আমি এমন লাইফটাই চেয়েছিলাম তাহলে ভালো আপনার দিন শেষে কোন আফসোস না থাকলেও ভালো আছেন।
তো আপনি যেটাই করেন না কেন আপনি সবসময় মাথায় রাখবেন আপনি সুখী কিনা নিজেকে আসলে সুখী মনে করতেছেন কিনা নিজের কোন কষ্ট ফিল করতেছেন কিনা যদি কষ্ট ফেল করেন তাহলে মনে করতে হবে আপনি যেটা করতেছেন সেটা খুব একটা ভালো ব্যাপার না তো সব সময় এটা খেয়াল রাখবেন আপনি যেটা করতেছেন চাকরি অথবা ফ্রিল্যান্সিং এটা করে কি সুখে থাকতেছেন কিনা যদি সুখী না হয়ে থাকেন তাহলে আপনি চেঞ্জ করেন।
এটা হল একেবারে প্রথম ব্যাপার দ্বিতীয় পেপার হলো স্কিল আপনার আসলে কোন স্কিন টা আছে যে স্কিন টা আছে সেখানে আপনি ঠিক কতটুকু এক্সপার্ট আপনি কত ভালোভাবে সে কাজটা করতে পারেন আপনি যদি এক্সপার্ট হয়ে থাকেন আপনি চাকরি করেন বা ফ্রিল্যান্সিং করেন এটা কোন ব্যাপারই হবে না আপনার কাছে আপনি চাকরি করেও অনেক ভালো করতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং করেও অনেক ভালো করতে পারবেন দুইটা জিনিস আপনি যে কাজটি করতেছেন সে কাজটি করে আপনি সঠিক কিনা আর আপনি যে কাজটি করতেছেন সেখানে আপনি এক্সপার্ট কিনা এই দুইটা জিনিস যদি ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনি যা করতেছেন সেটাই ভালো কোন সমস্যা নেই।
এবার আমি আছি চাকরি ভালো নাকি ফিন্যান্সিং ভালো দেখেন সঠিকভাবে ভালো না কোনটাই সঠিকভাবে খারাপ না প্রত্যেকের নিজস্ব কিছু গুণ থাকে নিজস্ব কিছু দোষ থাকে চাকরির ব্যাপারে বলি আপনি দিনে যাই করেন মাস শেষে আপনি নির্দিষ্ট একটা স্যালারি পেয়ে যাবেন যদি কোন প্রবলেম না হয়ে থাকে তাহলে আপনি প্রতি মাসে নির্দিষ্ট একটা সেলারি পাচ্ছেন আপনার একটা থাকতেছে যে এই কয় টাকায় আমি এই কয়টা দিন ভালোভাবে কাটাতে পারব।
দ্বিতীয়তঃ সারা সপ্তাহে কাজ করতেছেন সপ্তাহে দুই দিন ছুটি নিতে পারতেছেন এই দুইদিন ছুটিতে কোন কাজ করা লাগে না অন্যদিকে ওই টাইমে ফ্রিল্যান্সার দেখা যাচ্ছে সব সময় কাজ করে যাচ্ছে দ্বিতীয়তঃ আপনি ক্যারিয়ার শেষ হওয়ার পর রিটায়ারমেন্ট এর একটা ভালো অংকের টাকা পাবেন সেটা দিয়ে আপনি চাকরির পরবর্তী জীবন সুন্দরভাবে কাটাতে পারবেন সো এগুলো মোটামুটি ভালোই সুবিধা পাশাপাশি যে কোন জায়গায় পরিচয় দিতে আপনার কোন সমস্যা হবে না যেইটা ফ্রিল্যান্সার বাজেয়া কারে ফেস করে বেশিরভাগ মানুষ ফ্রিল্যান্সিং ব্যাপারটা কি একটা অনেকেই বোঝেনা।
একই সাথে এখানে খারাপ দিক আছে আপনার রেগুলার একই সময় কাজ করতে হচ্ছে ওই সময় আপনি অন্য কোন কাজ করতেই পারবেন না আপনার যদি কোন সময় কোন এমার্জেন্সি প্রয়োজন পরে কোন কাজে সেই সময় আপনি ছুটি নিতে পারবেন না আপনার মাসিক যে স্যালারিটা থাকে তার বেশি সেলারি উপার্জন করতে পারবেন না তো এই ধরনের কিছু লিমিটেশন চাকরির ক্ষেত্রে আছে তবে আপনার যদি চাকরিটা অনেক ভালো অংকের হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে ফাইনাল শেয়ারে এইগুলো সমস্যা আপনার নাও থাকতে পারে হঠাৎ করে আপনার কোন আত্মীয়র বাড়িতে যেতে হবে চাইলেই আপনি ২-৪-৫ দিনের ছুটি কখনোই নিতে পারবেন না।
এবার যদি আমি ফ্রিল্যান্সিং এর ব্যাপারে বলি ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা কি ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে বড় যে সুবিধা আমি যে কারণে ফ্রিল্যান্সিংকে এত বেশি পেপার করি আমার নিজের কারণে সেটা হচ্ছে যে কোন জায়গা থেকে যেকোনো সময় কাজ করতে পারব আমাকে হয়তবা রাত জাগতে হয় ক্লায়েন্ট এর কারনে আমাকে হয়তো বা দীর্ঘ সময় বসে থাকতে হয় কিন্তু সেটা চাইলে আমার ফ্যামিলির সাথে থাকতে পারতেছি বাইরে কোন জায়গায় ঘুরতে গেলে সেখানে ল্যাপটপ নিয়ে গেলে সেখানে বসে কাজ করতে পারতেছি এটা আমার কিছু সুবিধা মনে হয়।
দ্বিতীয়তঃ আমরা ফ্রিল্যান্সাররা দেশের বাইরে বেশিরভাগ কাজ করে থাকি তারা ডলারে প্রে করে থাকে এই কারণে স্যালারিটা যেকোনো জবের থেকে বেশি হয় দেশের একটা সেম টাইপের এক্সপার্ট মানুষের একটা সেম টাইপের চাকরির জন্য যে সেলারিটা পাই একজন মানুষ ওই সেম ওই সেম পলিটি দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করলে উপার্জন্টা উপার্জনটা ভালো করতে পারবেন যদি আপনার মার্কেটিং টা ভাল হয়ে থাকে।
তার কারণ ডোলারে যখন প্রে করতেছে টাকার অংকটা বেড়ে যায় অটোমেটিকলি বেড়ে যাই এই একটা ব্যাপার আমরা একটা চাকরিজীবী থেকে ভালো অংকের টাকা উপার্জন করতে পারি এই দুইটা আমার জন্য সবথেকে সুবিধা মনে হয় বাড়িতে থাকতে পারি নিজের মতো কাজ করতে পারি আমি চাইলে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে দুই ঘন্টা কাজ করে তিন ঘন্টা কাজ করে তারপরে আধাঘন্টা একটা ব্রেক নিয়ে নিলাম একটু ঘুমিয়ে নিলাম ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে এগুলো সুবিধা আপনি পাচ্ছেন।
আর অসুবিধাটা কি অসুবিধা হচ্ছে এটাই ওই যে টাইমের কোন ঠিক ঠিকানা নাই ভাইয়ের আপনাকে রাত দুইটার সময় নক দিল দুইটার সময় ঘুমাইতে যাইতে চাচ্ছেন আপনার ওই দুইটার সময় উঠে আপনাকে বাইরের সাথে কথাবার্তা বলতে হবে যদি আপনি অর্ডারটা ধরে রাখতে চান যদি মনে করেন অর্ডার আসুক বা না আসুক আমার কোন ব্যাপার না সেইটা ভিন্ন ব্যাপার কিন্তু এটা কেউই চায়না সবাই সে যত বেশি পারবে তত বেশি অর্ডারের কাজ করবে।
একই সাথে আপনার আইটি ট্রেনটি প্রাইভেসিতে ভুগবেন একজনকে বুঝাইতে গেলে আপনার কষ্ট হবে আসলে আপনি কি করেন বাইরের কোম্পানিতে চাকরি করি আমাকে টাকা দেয় কিভাবে টাকা দেয় অনেক জায়গায় এইগুলো ব্যাপারটা বুঝাইতে গেলে নিজের একটু সংকোচ বোধ হইতে পারে এইটা একটু খারাপ দিক পড়ে এখন ব্যাপারটা হচ্ছে আপনি কোনটা পছন্দ করেন আপনি কি এমন লাইফ পছন্দ করেন যেখানে আপনি আপনার মত করে কাজ করবেন দুই তিন ঘণ্টা কাজ করার পর ব্রেক নিবেন কেউ কিছু বলবে না আপনি যদি এমন লাইফ পছন্দ করেন তাহলে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং ভালো।
আপনি যদি মনে করেন না নয়টার সময় অফিসে যাব পাঁচটার সময় আসবো নয়টার আগে ফ্রি টাইম আছে পাঁচটার পরে ফ্রি টাইম আছে এইটাই আমার জন্য ভালো তাহলে আপনার জন্য চাকরি ভালো চাকরি ভালো নাকি ফ্রিল্যান্সিং ভালো ব্যাপারটা এমন না বরঞ্চ আপনি কোনটা এনজয় করতেছেন এটা হচ্ছে দিনশেষে মেটার করে মেন কথা হচ্ছে সুখে থাকাটা খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার আপনি সুখী আছেন কিনা দিনশেষে এইটাই সবথেকে বড় কথা আপনি যদি সুখে থাকেন যেটা আপনি করবেন সেটা আপনার জন্য ভালো।
আর যদি সুখে না থাকেন আপনি যাই করেন না কেন সেটা আপনার জন্য খারাপ হবে তো এই হল দুইটার মধ্যে মোটামুটি পার্থক্য এটা নিয়ে খুব একটা চিন্তা করার মত ব্যাপার না আপনি চাইলেই দুইটার টেস্ট নিয়ে দেখতে পারেন আমি পার্সোনালিও কিছুদিন ধরে চাকরি করছি আমার কাছে মনে হয় না চাকরি আমার জন্য ভালো তাই কোনটি ভাল কোনটি খারাপ সেটা আপনার নিজেকেই বেছে নিতে হবে।
নতুনদের জন্য ছয়টি ফ্রিল্যান্সিং স্কিল
বিভিন্ন কারণে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শেখার জন্য সবাই আগ্রহী থাকে শুরুতেই একটা কথা বলে রাখি ফ্রিল্যান্সিং আহামরি কোন কিছু না রেগুলার জব এর মতই আপনি একটি অফিসে বসে নির্দিষ্ট যে কাজ করেন এখানেও সেই একই বিষয় আপনাকে সেম কাজটাই করতে হবে শুধু পার্থক্য হচ্ছে আপনাকে কোথাও যাওয়া লাগবে না।
আর আপনি উন্নত দেশগুলোতে সার্ভিস প্রধান করছেন বিধায় এখানে ইনকাম অনেক বেশি হয়ে থাকে প্রশ্ন হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংয়ে কোন কাজগুলো শিখলে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ভালো করা সম্ভব আজকে আপনাদেরকে সহজ ছয়টি স্কীল নিয়ে কথা বলব যেগুলোর মাধ্যমে নতুনরা ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারবেন।
1/Video Editing
ভিডিও এডিটিং বর্তমানে খুবই চাহিদা সম্পন্ন পেশা গুলোর মধ্যে একটি আপনারা খেয়াল করলে দেখবেন আমরা ব্যানার এড পোস্টার এড ভালো মানের অ্যাডগুলা বেশি দেখে থাকলে ভালো মানের ভিডিও এড গুলো গ্রাহককে সর্বদা আকৃষ্ট করে তাই কোম্পানিগুলো ধীরে ধীরে ভিডিও এড গুলোর দিকে বেশি ঝুকছে পাশাপাশি ইউটিউব ফেসবুক টিকটক সহ বিভিন্ন প্লাটফর্ম এ প্রচুর কনটেন্ট ক্রিকেটার রয়েছে।
এ সকল কনটেন্ট ক্রিকেটারদের ভিডিও নিয়মিত এডিট করার প্রয়োজন পড়ে এসব কারণে আগামী কয়েক বছরে ভিডিও এডিটরদের চাহিদা অনেক বাড়তে থাকবে সুতরাং আপনি ভিডিও এডিটিং শিখে নিতে পারলে ইন্টারন্যাশনাল ও লোকাল মার্কেটে ভিডিও এডিটিং রিলেটেড এর কাজগুলো করতে পারবেন।
2/Digital Marketing
ডিজিটাল মার্কেটিং আমাদের দেশে খুবই প্রচলিত একটি শব্দ অনেকে তো এমন বলে ১৬ কোটির বাংলাদেশে ১৮ কোটি ডিজিটাল মার্কেটার আসলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর শাখা প্রশাখা খুবই বড় এ কারণে এই সেক্টরে ইসক্যাম ও বেশি হয় অনেককে অনেক ভাবে অনেক ইস্কামকে ডিজিটাল মার্কেটিং হিসেবে চালিয়ে দেয় আর অনেকেই তাদের ফাঁদে পা দেয় তবে এসব প্রতারকদের হাত থেকে বাঁচার দায়িত্ব হল আপনার।
মনে রাখবেন ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে কোন প্রোডাক্টস সার্ভিস বা প্রমোশন করার ব্যাপারটা বুঝাই সেটা হতে পারে অ্যাড রান করানো অথবা এসিও কিন্তু যারা বলে যে ভিডিও দেখে ইনকাম করুন অ্যাপ ব্যবহার করে ইনকাম করুন ওয়েবসাইটে ৫ হাজার টাকা ইনভেস্ট করে মাসে মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করুন এমন ধরনের প্রতারণা থেকে অবশ্যই দূরে থাকার চেষ্টা করবেন।
3/Content Writing
বলা হয়ে থাকে Content is king যেকোনো ওয়েবসাইট তৈরির জন্য বিভিন্ন ইনফরমেশন শেয়ার করার জন্য প্রোডাক্ট ডিস্পেকশন এর জন্য অথবা মতামত জানানোর জন্য কনটেন্ট লেখার প্রয়োজন হয়েই থাকে এ সকল কন্টেন লেখার মাধ্যমে আপনি আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন।
তাছাড়া কনটেন্ট রাইটিং এর একটা ভালো ব্যাপার রয়েছে যেহেতু একটি কোম্পানির প্রতিনিয়ত কনটেন্ট পাবলিস্ট করার প্রয়োজন পড়ে সেহেতু কনটেন্ট রাইটার হিসেবে আপনি বাইরে থেকে কাজ নিতে পারবেন তাছাড়া এই স্কিল আপনার নিজের আর্নিং এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
4/Web ডেভেলপমেন্ট
যে কোন বিজনেস অনলাইনে রান করানোর জন্য একটি ওয়েবসাইট প্রয়োজন হয় বর্তমানে অনেক বিজনেস রয়েছে যাদের ফিজিক্যাল কোন শাখা নাই শুধুমাত্র ওয়েবসাইট ব্যবহার করে তারা বিজনেস করছে এবং অনেক বড় অংকের টাকা প্রফিট করছে ই-কমার্স সোশ্যাল মিডিয়া ব্লগ বিজনেস পার্সোনাল ওয়েবসাইটসহ বিভিন্ন প্রকারের ওয়েবসাইট হতে পারে। এই সকল ওয়েবসাইটগুলো তৈরি করা কাস্টমার করা এবং নিয়মিত আপডেট সহ বিভিন্ন রকমের কাজের চাহিদা রয়েছে।
বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেস উইক্স সহ বিভিন্ন রকমের সি এম এস থাকার কারণে ওয়েবসাইট গুলো তৈরীর ব্যাপারটা আরো অনেক সহজ হয়ে গেছে আপনি খুব সহজে কোন সময়ে এসব সিএমএস এর কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন কিংবা প্রথম থেকেই প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করতে পারেন একটু সময় নিয়ে ভালোভাবে প্রোগ্রামের কাজ শিখতে পারলে ভালো অংকের রিমোট জব পেয়ে যাবেন ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড এ ডেভেলপারদের কোন বিকল্প নাই এটা সবাই জানে তো এটা হতে পারে আপনার জন্য একটা অন্যতম চয়েস।
5/Cyber সিকিউরিটি
তথ্য বা ডেটা কে বলা হয় বর্তমান বিশ্বের সম্পদ যার কাছে যত বেশি ডেটা রয়েছে সে তত বেশি সমৃদ্ধশালী আর যার কাছে যত বেশি ডাটা থাকবে তাকে ডেটা সিকিউরিটির ব্যাপারেও তত বেশি নজর দিতে হবে সাইবার সিকিউরিটি বলতে বোঝাই ডেটা নেটওয়ার্ক অথবা কম্পিউটার সিস্টেমকে আন অথরাইজ এক্সেস বা ড্যামেজ থেকে প্রটেক্ট করা আরো সহজ ভাবে বলি ভাইরাস থেকে আপনার ডেটাকে সেভ রাখা।
এই সেক্টরের সিকিউরিটি এনালেস ইতিকাল হ্যাকার সিকিউরিটি ইঞ্জিনিয়ার সহ বিভিন্ন পদে কাজ করতে পারেন যেহেতু প্রশ্নটা সিকিউরিটি নিরাপত্তা নিয়ে তাই এই কাছে চাহিদা টাও বেশ ভালো এবং এই কাজটি শিখে আপনি আপনি খুব বেশি লস করবেন না।
6/Graphich Design
দেখুন গ্রাফিক্স ডিজাইনের ব্যাপারটা সবাই ভালোভাবে বুঝে এবং ফটোশপ ক্যানভা এ সকল সাইটের টুলস গুলো ব্যবহার করা শিখতেও বেশি সময় লাগে না কিন্তু আইডিয়া জেনারেট করাটা অনেক বড় একটা ব্যাপার একটা ডিজাইনের কোন কালারটা মানাবে কোথায় কিভাবে শিব দেওয়া জরুরি এবং কি কি জেনারেল এড করার কারণে ডিজাইনকে আরো সুন্দর করা যায় এটা সম্পূর্ণ আপনার নিজের পছন্দ অভিজ্ঞতার উপরে নির্ভর করে।
এ কারণে একজন অভিজ্ঞ গ্রাফিক্স ডিজাইন হওয়ার জন্য আইডিয়াটা জেনারেট করা খুবই জরুরী আরেকটা ব্যাপার বলে রাখি গ্রাফিক্স ডিজাইনের লোগো ডিজাইন অনেক কমন হয়ে গেছে যে কারণে নতুন কোন কিছু করার চেষ্টা থাকতে হবে নিজেকে একটু খুঁজে বের করতে হবে গ্রাফিক্সের কোন চাহিদাটা অনেক ভালো।
এই ছিল আজকের লিস্টে ছয়টা স্কিন যেগুলো দিয়ে আপনি খুব সহজে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন একটা কথা মনে রাখবেন কাজ করতে পারা আর সেই কাজ থেকে ওঠো উপার্জন করার দুইটার ভিতরে ভিন্ন ব্যাপার এবং ফ্রিল্যান্সিং করে ভালো কিছু করার জন্য এই দুটো ব্যাপারে আপনাকে খুবই পারদর্শী হতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং সবার জন্য না
সবার জন্য ফ্রিল্যান্সিং ফ্রিল্যান্সিং জগতে এমন কথা সবাই শুনেছেন এই কথাটা শুনতে অনেক বেশি ফ্যাসিডেটিং মনে হলেও বাস্তবতা ঠিক এর উল্টো।
আমি নিজে ফ্রিল্যান্সিং করি। কারণ ফ্রিল্যান্সিং আমার জীবনে অনেক ভালো। আমার এই ছোট্ট জীবনে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আমি যা অর্জন করেছি অন্য যেকোনো পেশা বেছে নিলে এই অবস্থা অর্জন করতে গেলে আমার এখনো হয়তো ৬ থেকে ৭ বছর অপেক্ষা করতে হতো সুতরাং ফ্রিল্যান্সিং আমার জীবনে এক প্রকার আশীর্বাদ।
সবার জন্য ফ্রিল্যান্সিং এই কথাটা সবাই বললেও আমি বলব সবার জন্য ফ্রিল্যান্সিং না এই কথাটা শুনে আমাকে গালি দিতে মন চাইলে একটু ওয়েট করেন সম্পূর্ণ পোস্টগুলো পড়েন তারপর ইচ্ছা হলে গালি দিয়েন কিছু মনে করব না।
ক্রিকেট যে কেউ ইচ্ছা করলে ক্রিকেট খেলতে পারে সবার জন্য ক্রিকেট কিন্তু সবাই কি জাতীয় দলের নিয়মিত ক্রিকেটার হতে পারে যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন তাদের উচিত পাঁচটি বিষয়ে অবশ্যই ধারণা রাখা এই পয়েন্ট যদি আপনার জন্য সমস্যা না হয়ে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং এ আসবেন এবং অনেক ভালো কিছু অপেক্ষা করছে আপনাদের জন্য।
1/You have to learn regularly
ধরুন আপনি ব্যাংকে জব করেন সে ক্ষেত্রে আপনাকে নিয়মিত একই কাজ করতে হয় যেহেতু নিয়মিত একই কাজ করতে হয় তাই নতুন কিছু শেখার দরকার পড়ে না কিন্তু ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে প্রতিদিন সবকিছুই পরিবর্তন হয় এবং যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে আপনাকেও নিয়মিত নতুন কিছু শিখতে হবে, যদি আপনি নিয়মিত নতুন কিছু না শিখেন তাহলে কিন্তু এই সেক্টরের সারভাইভ করতে পারবেন না।
কিন্তু আমাদের অনেকেরই প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার এলার্জি রয়েছে এবং অনেকেই আছে কোন কিছু না শিখেই ফ্রিল্যান্সিং করে উপার্জন করতে চাই আপনার যদি এমন মন মানসিকতা থেকে থাকে আপনার যদি নতুন কিছু প্রতিনিয়ত শেখার ইচ্ছা না থেকে থাকে তাহলে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আসাটা খুব একটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না আর কাজের পরিবর্তে আপনি যদি নতুন কিছু শিখতে প্রস্তুত থাকেন তাহলে এই সেক্টরে আপনাকে স্বাগতম।
2/Investment
আমাদের দেশের মানুষ ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কথা বলার সময় অনেক ব্যাপার তুলে ধরেন কিন্তু ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে কথা বলেন খুব কম মানুষ ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে সব থেকে বড় ইনভেস্টমেন্ট হলো সময় কাজ শিখতে যেমন আপনাকে সময় দিতে হবে একইভাবে কাজ পাওয়ার জন্যও আপনাকে সময় দিতে হবে কিন্তু অনেকেও আছেন যারা রাতারাতি ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক ভালো কিছু করার স্বপ্ন দেখে হ্যাঁ এটা সম্ভব স্বপ্নে বাস্তবে নয়।
বাস্তবে ভালো কিছু করতে চাইলে আপনাকে এই সেক্টরে সময় দিতে হবে পাশাপাশি খরচের একটা ব্যাপার রয়েছে প্রাথমিকভাবে ল্যাপটপ ডেস্কটপ অথবা ভালো একটা কম্পিউটার তো লাগবেই এছাড়া মাসিক ইন্টারনেট বিল রয়েছে পাশাপাশি আপনি যদি কোন কোর্স করেন তাহলে সেই কোর্সেরও একটা খরচ রয়েছে অনেকে কোর্স না করে ফ্রি রিচার্জ থেকে শেখার চেষ্টা করেন এক্ষেত্রে সময় তুলনামূলক বেশি লাগবে সেটাই স্বাভাবিক ভালো হয় আপনি দুইটাই করেন অর্থাৎ ফ্রি রিসোর্স থেকেও শিখছেন পাশাপাশি একজন ভালো মেন্টরের কাছ থেকেও শিখছেন কারণ একজন ভালো মেন্টর আপনাকে ভাবে গাইডলাইন দিতে পারবেন।
3/Self-discipline is must
আপনি যখন একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন তখন আপনি তাদের নিয়মগুলো মানতে বাধ্য আপনি সময় মতো অফিসে যান নির্দিষ্ট সময় কাজ করেন একই সাথে তাদের সিলেট করার সময় ব্রেক নিয়ে থাকেন এতে করে অটোমেটিক আপনার কাজের একটা পেটান তৈরি হয়ে যায় এবং আপনি সেটি ফলো করেন এবং আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং করছেন তখন কোন কিছু বাধ্যতামূলক নয় হ্যাঁ একটি নির্দিষ্ট রেড লাইনে আপনাকে প্রজেক্ট সাবমিট করতে হবে।
কিন্তু কখন কাজ করবেন কত সময় ব্রেক নিবেন এমন ধরনের কোন বাধ্যবাধকতা থাকেনা যে কারণে অনেক সময় অবসর চলে আসতে পারে পাশাপাশি যত কাজ করবেন তত বেশি টাকা এই থিওরি মেনেও আপনাকে সারাদিন কাজ করাটাও ভালো কিছু নয় এই কারণে আপনাকে নিজেরই ঠিক করতে হবে কখন কোন কাজটা আপনার করা উচিত একটি নির্দিষ্ট রুটিন বানিয়ে সেটি ফলো না করলে কয়েক মাস পরেই আপনি অসুবিধায় ভুগবেন তখন আপনার ক্রিয়েটিভিটি সাধারণভাবে কমতে থাকবে।
4/No fixd earning
প্রত্যেক মাসে আর্নিং কখনো সমান হয় না কখনো অনেক বেশি উপার্জন কখনো আবার তুলনামূলক কম এবং প্রত্যেক ফ্রিল্যান্সারের জীবন এভাবেই চলতে থাকে আপনি কখনোই জানেন না এই মাসে আপনি কত উপার্জন করতে চলেছেন কিংবা সামনের মাসে আপনি কত উপার্জন করবেন।
তবে চাকরির ক্ষেত্রে আপনার স্যালারি ফিক্সড মাস শেষে আপনি একটা নির্দিষ্ট ফিক্সড সেলারি পাবেন আপনি যদি ফিক্সড সেলারি কে বেটার মনে করেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য খুব একটা ভালো চয়েস হবে না কারণ আপনি এখানে এই মাসে এক লাখ উপার্জন করবেন পরের মাসে হয়তোবা চল্লিশ হাজার ইনকাম করবেন।
5/Freelancing is uncertain and risky
ফ্রিল্যান্সিং কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে খুবই রিস্কি আপনি অন্যান্য পেশায় ছুটি পাবেন কিন্তু ফ্রিল্যান্সারদের কখনো ছুটি নেই আপনাকে স্বাভাবিক দিনেও কাজ করতে হবে ঈদ পূজার দিনেও কাজ করতে হবে কারণ কাজ করলেই টাকা পাবেন না করলে পাবেন না তাই যদি অসুস্থ হয়ে পড়েন তাহলে কিন্তু আপনার আর্নিং বন্ধ হয়ে যাবে যেটা অন্যান্য চাকরির ক্ষেত্রে হয় না।
পাশাপাশি রেগুলার জব গুলোর দিক দিয়ে আপনি কোন প্রবলেম ফেস করলে কোম্পানির অন্যান্য ইনফ্লাই থেকে আপনি সাপোর্ট কিনতে পারেন কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে আপনি নিজেই সিও আপনি নিজেই ইনফ্লাই তাই আপনার সকল সমস্যা আপনাকে সমাধান করতে হবে youtube অথবা google থেকে সমস্যা সমাধান পেয়ে যাবেন তবে সেইটা আপনাকেই খুজে বের করতে হবে।
এবং আপনি যে প্রতিনিয়ত অর্ডার পাবেন তারও কোন নিশ্চয়তা নেই। আপনি যখন একটা স্টেবেল পজিশনে চলে যাবেন তখন খুব একটা বেশি সমস্যা হয় না তবে স্টেবিল পজিশনে যাওয়ার আগে কয়েক বছর আপনাকে এভাবে স্টাগেল করতে হবে একটা ভালো পজিশনে চলে যাওয়ার পর আমাদের দেশের চাকরি থেকে অনেক ভালো ইনকাম করতে পারবেন এই ফ্রিল্যান্সিং পেশা থেকে কিন্তু বেশিরভাগ সময় এই ভালো পজিশনে যাওয়ার আগেই ঝরে পড়েন।
এই কারণে বলা যেতে পারে ফ্রিল্যান্সিং ধৈর্য বানদের পেশা মনে রাখবেন জার্নিটা কঠিন কিন্তু অসম্ভব নয় এছাড়া আর একটি ব্যাপার জানিয়ে রাখি বাংলাদেশে এখনো সেভাবে ফ্রিল্যান্সারদের মূল্যায়ন করা হয় না আপনার চারপাশে অনেক মানুষ পাবেন যারা এ সম্পর্কে ঠিক জানিই না সুতরাং মানুষকে আপনার প্রফেশন সম্পর্কে বুঝাইতে অনেক সমস্যায় পড়তে হতে পারেন তবে এটা আহামরি কোন সমস্যার ব্যাপার না যখন ভালো আর্নিং করবেন তখন দেখবেন বেশিরভাগ মানুষ আপনাকে যথেষ্ট রেসপেক্ট দিছে।
মূলত এই সেক্টর সম্পর্কে মানুষ বেশি কিছু না জেনেই এই সেক্টরে এসে পরবর্তীতে ঝরে যাই আপনি যদি উপরের কথাগুলো আপনার সম্পর্কে চাই তাহলে এই ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য তাছাড়া ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসবেন না।
অনলাইন জুয়া থেকে বেরিয়ে আসুন
আপনি নিশ্চয়ই অনলাইন জুয়া অথবা ব্যাটিং এর সম্পর্কে কথা শুনেছেন যদি আপনি অনলাইন জুয়াতে আসক্ত হয়ে থাকেন এ জগতে প্রবেশ করে রাতারাতি ধনী হওয়ার কথা ভাবছেন আমার কথা শুনলে আপনার পুরো ধারণাটাই পাল্টে যাবে যারা অনলাইন জুয়াই আসক্ত তারা চাচ্ছেন এই অনলাইন জুয়া থেকে বের হয়ে সুন্দর একটা জীবন করবেন তাদের জন্য এই পোস্টটি
আপনি একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলেন আপনার মোবাইলে একটা এসএমএস এসেছে সেখানে লেখা আছে মাত্র ২০ টাকা বিনিয়োগ করে আপনি লাখপতি অথবা কোটিপতি হয়ে যেতে পারেন, ব্যাপারটা এমন হলে কেমন হবে আপনি হয়তো ভাববেন এই সামান্য পরিমাণ টাকায় কিবা এসে যায়, একবার না হয় চেষ্টা করেই দেখি ভাগ্যের চাকা খুললেও খুলে যেতে পারে তবে এটা কোন ভাগ্যের চাকা পরিবর্তন না নিজেকে ধ্বংস করার রাস্তা।
যে সামান্য কয়টা টাকার জন্য আপনি এই ফাঁদে পা দিয়েছেন সেই ফাঁদেই একদিন আপনার সমস্ত সম্বল বিনিয়োগ করে ফেলবেন এক সময় আপনার এমন অবস্থা হবে যে নিজেকে শেষ করে দিতে পারলেই বেঁচে যায়, অনলাইন ডেটিং সাইট যেখানে প্রবেশটা খুব সাদাসিদেই হয় তবে আপনাকে ধ্বংস করেই তবেই এটা সমাপ্তি ঘটে।
আজকাল ইউটিউবার কনটেন্ট ক্রিকেটার জনপ্রিয় সেলিব্রিটি থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্পর্ট টিমও এই অনলাইন জোয়ার বিভিন্ন সাইটকে প্রমোশন করে থাকে যার কারণে অনলাইন জুয়াকে আপনার খুব স্বাভাবিক একটা প্লাটফর্ম মনে হতে থাকে আপনার চিন্তা ভাবনায় তখন অতি সামান্য পজেটিভ মনে হয় খুব আকর্ষণ নিয়ে তাদের লোভনীয় আকর্ষণীয় ফাঁদে আপনি পাড়া দিয়ে ফেলেছেন তারপর থেকে আপনি হারিয়ে যেতে শুরু করলেন কোন একটা অন্ধকার জগতে।
যে জগত আপনার পুরোটা জীবন অন্ধকার বানিয়ে দেবে বিলাস বহুল ভাবে চলা আপনাকেও তারা সর্বস্বান্ত করে দিবে প্রথমদিকে তো সামান্য কিছু টাকা বিনিয়োগ করে কিছু টাকা লাভ পাবেন তখনই মনে হবে আমার ভাগ্যটা তো অনেক ভালো আচ্ছা তাহলে একটা কাজ করা যাক তাহলে আমি এখানে বেশি করেই বিনিয়োগ করি তাহলে আমার লাভটাও বেশি হবে আর এভাবেই আপনি অন্ধকার জগতের দ্বিতীয় ধাপে প্রবেশ করে ফেলেন।
লাভ লাভের পর ক্ষতি তারপর ক্ষতি হওয়ার টাকা পুনরায় উদ্ধার টাকা উদ্ধারের পর আপনি ভাবেন না আর রিক্স নিয়ে লাভ নেই যেহেতু আমার টাকা উদ্ধার করতে আমি সক্ষম হয়েছি থাক তাহলে আমি আর এসব করবো না তাহলে আপনি খুব সহজেই অন্ধকার জগত থেকে বেরিয়ে আসেন তাই না কিন্তু না এটাকেই বেরিয়ে আসা বলে না আপনি যে সময় ধরে জুয়া থেকে বেরিয়ে আছেন ঠিক সেই সময়তে জুয়ার প্রতি আকর্ষণ টা দিন দিন বেড়ে চলে আপনার মনে হতে থাকে আর একবার না হয় চেষ্টা করেই দেখি।
আগের মত আর বোকামি করব না বুঝেশুনে বাজি ধরবো তাছাড়া আমার তো আগের অভিজ্ঞতা আছেই এভাবেই শুরু হয় লাভ ক্ষতির সমাপ্তিহীন প্রতিযোগিতা যারা একবার অন্ধকার জগতে জড়িয়ে ফেলেছে তারা শুধু তাদের নিজেদের জীবন নয় নষ্ট করে ফেলেছে তাদের পরিবারের স্বাভাবিক জীবন।
এতক্ষণ তো পরিনীতের কথা বললাম এবার আসা যাক কিভাবে আপনি এই অন্ধকার জগত থেকে বেরিয়ে আসবেন আচ্ছা একবার ভাবুন তো কোন সময় আপনি জুয়া খেলতেন নিজের কোন অবসর সময়কে দিয়ে হয়তো শুরু করছেন তাই না শুরু করার পর নিজের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ কেউ ফেলে রেখে লক্ষ্য রাখছেন মোবাইল স্কিনের দিকে এক থেকে চোখ রাখেন খেলার স্কোরবোর্ডে আর অন্যদিকে ব্যাটিং সাইটে আর অবসর সময়ে ব্যাটিং করেন জুয়াই।
তাই প্রথমে আপনাকে যেটি করতে হবে নিজেকে সবসময়ই ব্যস্ত রাখা অবসর সময় বসে না থেকে নিজের পছন্দের কাজটি করুন সব সময় নিজেকে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করুন নিজেকে ব্যস্ত রাখার কারণে আপনার জুয়া খেলার সময় থাকবে না ফলে জুয়া খেলার যে আসক্তটা এবং আপনার ভিতর যেটা তৈরি হচ্ছিল সেখানে সেটি চাপা পড়ে যাবে।
এবার আসা যাক আরেকটি কার্যকরী পদ্ধতিতে নিজের পরিবারের কথা চিন্তা করা আপনি হয়তো একজন স্টুডেন্ট নাইতো কর্মজীবী এখন প্রশ্ন হল জুয়া খেলার টাকা আপনি কোথা থেকে পান যদি আপনি স্টুডেন্ট হন তাহলে বাবা-মার থেকে হাত করেছে টাকা জমিয়ে জমিয়ে বেটিং সাইটে ইনভেস্ট করেন একবার ভেবে দেখেন তো কতটা কষ্ট করে আপনার বাবা অথবা মা এই টাকাটি আপনার হাতে তুলে দিচ্ছে তারা হয়তো ভাবছে সেই টাকা দিয়ে হয়তো নিজের পড়াশোনা চালাচ্ছেন ভালোভাবে চলাফেরা করছেন হয়তো নিজের কাজে ব্যয় করছেন।
তারা হয়তো জানেনা আপনি কিছু অসাধুচক্রের ফাঁদে পা দিয়ে হারিয়ে ফেলেছেন আর এভাবেই চলতে চলতে আপনি কতটা নিচে নেমে গেছেন সেটা হয়তো আপনার থেকে ভালো আর কেউ জানে না।
আর আপনি যদি একজন কর্মজীবী হয়ে থাকেন নিজের কষ্ট করে ইনকাম করা সামান্য কিছু টাকা এই প্রতারক চক্র ব্যাটিং সাইটে ইনভেস্ট করে কয় গুন করার পরিকল্পনা করেন আপনার পরিবার হয়তো জানে না নিজের কষ্ট করে টাকা আপনি কোন পথে ব্যয় করছেন একবার একটু চিন্তা করে দেখুন অনলাইন জুয়ায় টাকাগুলো না হারিয়ে সেই টাকাগুলো দিয়ে হয়তো পরিবারকে একটু সুন্দরভাবে পরিচালনা করতে পারতেন।
ঘুরতে যাওয়া বায়না ধরা সন্তান কিংবা ছোট ভাই বোনদের ছোট সেই আবদার টা আপনি মিটাতে পারতেন নিজস্ব পুরনো জিনিসকে নতুন বলে চালিয়ে দেওয়া বাবাকে হয়তো আপনি নতুন একটি পাঞ্জাবী উপহার দিতে পারতেন অসুস্থ বাবা-মার ওষুধ গুলো ঠিকভাবে কিনে দিতে পারতেন নিজের স্ত্রীকে হয়তো প্রিয় রঙ্গের শাড়িটা উপহার দিয়ে সারপ্রাইজ দিতে পারতেন হয়তো আপনার বন্ধুদের কোন রেস্টুরেন্টে খাওয়াতে পারতেন।
চোখ বুজে ভাবুন তো যদি ব্যাপারটা সত্যি সত্যি হতো তাহলে আপনার কেমন লাগতো আপনার অনুভূতিটা কেমন হতো অবৈধভাবে কিছু টাকা কামানোর চেয়ে হাজারগুন শান্তি পেতেন তাই না। যে টাকা এই অনলাইন জুয়াতে হারাচ্ছেন সেগুলো টাকা যদি আপনার সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য সেভিং করতেন তাহলে আপনাকে ভাবতে হতো না আমি চলে যাওয়ার পর তার কি হবে সে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবে তো।
অন্ধকার এই জোয়ার প্রতি আসক্ত হয়ে আপনার সন্তান অথবা আপনার পরিবারকে ঠেলে দিচ্ছেন অপরিকল্পিত এক ভবিষ্যতের দিকে সেখানে তাদের সমাজে সঠিকভাবে অবস্থান গড়ে তুলতে পারবে না আপনার এই কর্মকান্ডের কারণে হয়তো সব সময় তাদেরকে লোকজনের কথার নিচে থাকতে হবে আপনার এই কার্যক্রমের জন্য লোকজন তাদেরকে আঙ্গুল দেখিয়ে বলবে ওই যে এক জোয়ারী পরিবারের সদস্য জুয়া খেলে তাদের সর্বোচ্চ হারিয়েছে তারা।
কই তাদের তো কোন দোষ ছিল না তারা তো কোন লভনীয় ব্যাটিং সাইটের প্রতি আসক্ত হয়ে নিজের সর্বোচ্চ হারায়নি তাহলে কেন আপনার কারণে তাদেরকে সমাজে মাথা নিচু করে চলতে হবে যদি আপনার প্রকৃত মনুষত্ব থাকে যদি আপনি বিন্দুমাত্র হলেও নিজের পরিবারের কথা চিন্তা করে থাকেন তাহলে আমি শিওর আপনি কখনোই অনলাইন জুয়াই আসক্ত হবেন না কঠোর পরিশ্রম করুন দেখবেন ভাগ্য আপনা আপনি খুলে গেছে।
পরিশ্রমই সফল এর চাবিকাঠি যদি জুয়া খেলেই আসলেই মানুষ অনেক বড় কিছু হয়ে যেতে পারতো তাহলে একজন মানুষ ছোটবেলা থেকে এত কষ্ট করে পড়াশোনা করে কেন তিনি ৮ থেকে ১২ ঘন্টা ডিউটি করে নিজের পরিবার চালাই কেনই বা পাশে চলে চলে জ্যামে দাঁড়িয়ে থেকে দিনের অর্ধেকটা সময় রাস্তায় পার করে দেয় জীবনকে আপনি যতটা সহজ ভাবছেন জীবনটা ঠিক ততটাই সহজ না।
অন্ধকার জগত থেকে বেরিয়ে এসে সঠিক পথে একবার চলেই দেখুন জীবনকে উপভোগ করতে পারবেন আবার আগের মত হাসি খুশি একটা পরিবারের অংশীদার হতে পারবেন।
ব্যাটিং করে ইনকাম
ব্যাটিং করে ইনকাম করা এখন বর্তমান খুবই সহজ খুব অল্প সময়ে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করা যায় এবং এটা বাস্তব।
অনলাইনে ব্যাটিং করে অনেক মানুষ রাতারাতি কোটিপতি হয়ে গেছে এবং অনেক মানুষ আছে যারা রাতারাতি ফকির হয়ে গেছে ব্যাটিং করতে গেলে লাগে বুদ্ধি এবং স্থির মস্তিষ্ক এখানে আপনি মস্তিষ্ক স্তীর না করে ব্যাটিং করলে এখান থেকে অবশ্যই আপনি লস করবেন।
অনলাইন রেটিং যারা পরিচালনা করে তারা সব সময় মস্তিষ্ককে পরিচালনা করার জন্য চেষ্টা করে যত বেশি ব্যাটিং করবেন তারা আপনার উপর বিভিন্ন রকম টিপস প্রয়োগ করবে আপনার মস্তিষ্ককে তাদের নিজেদের আয়তন নিয়ে চলে যাবে আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন তাহলে একবারে বেশি ব্যাটিং করতে যাবেন না আস্তে আস্তে আগে ব্যাটিং করা শিখতে হবে এবং স্থির মস্তিষ্ক নিয়ে ব্যাটিং করতে হবে।
এখানে যদি আপনি মস্তিষ্কটাকে কন্ট্রোল রেখে আস্তে আস্তে ভেবে চিন্তে ব্যাটিং করেন তাহলে অবশ্যই এখান থেকে আপনি লাভবান হবেন কন্ট্রোল কারীর হাতে কখনো নিজের মস্তিষ্ককে পরিচালনা করতে দেওয়া যাবে না খুব হিসাব করে ব্যাটিং করতে হবে বেশিক্ষণ ব্যাটিং করলে মস্তিষ্ক ঠিক থাকে না এর জন্য কোন সময় ব্যাটিং করার জন্য চেষ্টা করতে হবে অনেকে দেখা যায় ১০০০ টাকা ডিপোজিট করে ১০০০০ টাকা হয়ে গেছে তারপরেও উইথড্র দেয় না তাহলে বিপদ আপনি যদি ওই ১০০০০ টাকা দিয়ে লক্ষ টাকার আশা করেন তাহলে আপনি ফাঁদে পড়ে যাবেন। তার জন্যআপনাকে কম সময় ব্যাটিং করতে হবে এইটা মনে রাখতে হবে যে বেটিং এর মধ্যে লাভ লস আছে।
কিছু বিশ্বস্ত ব্যাটিং সাইটের নাম:
2/1xbat
2/Mailbet
3/linebet
4/Megapari
5/Betweener
এখানে যেগুলো বেটিং সাইটের নাম বললাম সবগুলা ব্যাটিং সাইটে বিশ্বস্ত এখানে ডিপোজিট এবং উইড্রো করলে কোন ঝামেলা হবে না এবং প্রথম ডিপোজিটে ১০০% বোনাস পাবেন।
এ সকল সাইট থেকে খুব সহজে কোন রিক্স ছাড়াও ইনকাম করতে পারবেন এর জন্য লাগবে আপনার একটি নতুন মোবাইল যেখানে এই সকল অ্যাপসগুলোতে কখনো রেজিস্ট্রেশন করা হয় নাই আপনি প্রথমে একটা একাউন্ট করবেন এবং একাউন্টটি আপনার এনআইডি কার্ড দিয়ে ভেরিফাই করবেন অবশ্যই পরিচিত এনআইডি কার্ড ব্যবহার করতে হবে।
তারপর এখানে ডিপোজিট করবেন মনে করেন আপনি ১০০০০ টাকা ডিপোজিট করেছেন সেখানে আপনার ১০০% বোনাস দিবে সেই বোনাসের টাকা লেনদেন করতে হবে তারা একটি টার্গেট দিবে বোনাসের টাকা দিয়ে বিভিন্ন গেম আছে সেখানে ব্যাটিং করবেন এবং লেনদেন কমপ্লিট হয়ে যাওয়ার পর আপনার বোনাসের টাকা আপনার মেন ব্যালেন্সের ১০০০০ টাকার সাথে যুক্ত হয়ে যাবে তাহলে আপনার মেন ব্যালেন্স হয়ে যাবে ২০০০০ টাকা ওই ২০০০০ টাকা অল্প কিছু টার্গেট দিবে সেটা লেনদেন করে কমপ্লিট করতে হবে তারপর আপনি সাথে সাথে উইথড্র করতে পারবেন।
ওই টাকা উইড্র করার পর একাউন্টটি বাতিল করে দিবেন তারপর আরেকটা মোবাইলে আবার অ্যাকাউন্ট করবেন সেম ভাবে এরকম ডিপোজিট করে বোনাস নিয়ে ইনকাম করতে পারবেন একটা মোবাইলে ৫-৬ বার বোনাস নেওয়া যায় সেটা বিভিন্ন ব্যাটিং সাইটের মাধ্যমে একটি ব্যাটিং সাইটে একবারই বোনাস নেওয়া যাবে আপনাকে যে পাঁচটি সাইট দেখিয়েছি এখান থেকে খুব সহজে এই টেকনিকটি প্রয়োগ করতে পারবেন।
ব্যাটিং সাইট থেকে প্রতিদিন অনেক বড় এক টাকা ইনকাম করার চিন্তা কখনোই মাথায় আনবেন না বেশি অংকের টাকা ইনকাম করতে চাইলে এখানে আপনার লস হবে নিশ্চিত অল্প অল্প টাকা করে প্রতিদিন ইনকাম করলে আপনার কখনোই এখান থেকে লস হবে না ভেবেচিন্তে ব্যাটিং করলে অবশ্যই লাভবান হবেন।
এছাড়া অনেক সাইট আছে সেখানে প্রতারণার ফাঁদ পেতে বসে আছে সেখান থেকে কখনোই ব্যাটিং করবেন না বিশ্বস্ত ব্যাটিং সাইট ছাড়া ব্যাটিং করলে আপনার টাকা মেরে দিবে এবং বিভিন্ন কৌশল এর মাধ্যমে আপনার টাকা হাতিয়ে নিবে আপনি বুঝতেও পারবেন না তাই বিশ্বস্ত যেগুলো ব্যাটিং সাইট আছে সেগুলো ব্যাটিং সাইটে ব্যাটিং করুন।
আমি সাজেস্ট করব ব্যাটিং সাইটে ব্যাটিং করার জন্য সব সময় লাইভ যেগুলো গেম আছে বা স্পট এ যেগুলো খেলাধুলা আছে সেগুলোতে ব্যাটিং করতে লাইভে ব্যাটিং করলে কখনোই আপনার টাকা অ্যাপসের মালিক অন্যায় ভাবে আত্মসাৎ করতে পারবে না এছাড়া লাইভ বাদে যেগুলো গেম আছে এগুলো কখনোই ব্যাটিং করতে যাবেন না কারণ এগুলো তারা নিজ হাতে কন্ট্রোল করে।
আপনি প্রয়োজনে টাকা হেরে যাবেন লাইভ গেম গুলোতে ব্যাটিং করে তবুও লাইভ বাদে যে সকল গেম আছে সেই গুলোতে কখনোই পা দিবেন না এখানে তারা লোভ দেখায় লোভ দেখিয়ে একপর্যায়ে টাকা গুলো আত্মসাৎ করে নেয়।
ব্যাটিং করে হাজার হাজার মানুষ কোটিপতি হয়ে গেছে এখান থেকে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকা ইনকাম করা সম্ভব শুধু মস্তিষ্ক ঠান্ডা করে ব্যাটিং করতে হবে আপনার কাছে যদি ৫ টাকা থাকে সেই ৫ টাকা যদি ১০০০ টাকা বানানো যায় তাহলে কেন বসে থাকবেন বিশ্বস্ত প্লাটফর্মে ব্যাটিং করুন প্রতিদিন লাখ লাখ টাকা ইনকাম করুন।
এছাড়া আপনি যদি আন্তর্জাতিক খেলা দেখার প্রতি আসক্ত থাকেন এবং ভালোভাবে বোঝেন তাহলে সেখান থেকে ইনকাম করা খুবই সহজ বেটিং সাইটে স্পোর্টে প্রতিদিন হাজার হাজার খেলার লাইভ হয় সেখানে বেট ধরার অপশন থাকে আপনি যদি খেলা ভালোভাবে বোঝেনি তাহলে আপনার টাকা কেন লস যাবে। কোন একটা খেলা হলে সেখানে বোঝা যায় কোন দল জিতবে কোন দল হারবে আপনি ঠান্ডা মস্তিষ্ক রেখে ব্যাটিং করবেন অবশ্যই আপনি জিতবেন এবং লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ঠান্ডা মস্তিষ্কের যারা ব্যাটিং করেছে তারা গাড়ি কিনেছে বাড়ি করেছে এবং যারা মস্তিষ্ক টাকে গরম করে ব্যাটিং করেছে তারা রাস্তার ফকির হয়ে গেছে তাই বেটিং করতে হলে সব সময় মস্তিষ্ককে ঠান্ডা রাখতে হবে না হলে আপনিও রাস্তার ফকির হয়ে যাবেন।
সঠিকভাবে ব্যাটিং করুন লাখ লাখ টাকা ইনকাম করুন।
ঘরে বসে আয় করার উপায়
ঘরে বসে আয় করা বর্তমান অনেক সহজ, বর্তমান যত প্রকার কাজ আছে সব প্রকার কাজই অনলাইনে করা হয় তাই অনলাইনে কাজ করার সুযোগ রয়েছে অহরহর এবং ঘরে বসে আয় করার সঠিক ধারণা এবং নির্দিষ্ট একটা লক্ষ্য নিয়ে আগাইতে হবে।
ঘরে বসে আয় করার অনেক উপায় রয়েছে, দীর্ঘদিন পরিশ্রম এবং বাস্তব সকল হওয়ার সম্ভব,এমন না যে আজকে থেকে কাজ শুরু করলাম কালকে থেকে টাকা আসা শুরু করলো এরকম ধারণা আপনার হয়ে থাকলে এটা ভুল ধারণা। আগে সবকিছু জানতে হবে বুঝতে হবে তারপর অনলাইনে কাজ বেছে নিতে হবে
মার্কেটে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় খুব জনপ্রিয়
ঘরে বসে আয় করার জন্য প্রথমে আপনার জানতে হবে কোন বিষয়টি সার্ভিস প্রদান করা যায় কোন বিষয়টি আপনি ভালো পারবেন। কোথায় আপনার সার্ভিসটি প্রদান করে ইনকাম করতে পারবেন। যা অনলাইন মার্কেটপ্লেস হয়ে থাকে আগে আপনার ভালোভাবে জানতে হবে।
বর্তমান খুবই জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হলো আপ ওয়ার্ক আপওয়ার্ক, ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার ডট কম, পিপল পার আওয়ার ইত্যাদি যেখানে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ কাজের ব্যবস্থা রয়েছে এবং কাজ করাতে পারবেন।
আপনি এখানে ঘন্টা হিসেবে এবং গিগ তৈরি করে আপনার কাজের দাম নির্ধারণ করতে পারবেন। যেকোনো কাজ প্রজেক্ট এবং গিগ এর বর্ণিত সার্ভিস অনুযায়ী আপনি বায়ারকে সার্ভিস প্রদান করার পর বায়ার অনুমোদন দিলে আপনি অবশ্যই ইনকাম করতে পারবেন এবং টাকা পেমেন্ট করে দিবে, বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট মেথর এবং ব্যাংকে টাকা নিতে পারবেন।
এ সকল সাইটে সহজ কিছু কাজ হলো ওয়েবসাইট ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি এখানে অসংখ্য কাজ পাবেন আপনাকে যেকোনো একটি কাজ নির্ধারণ করে কাজ করতে হবে এ সকল কাজ করতে গেলে কাজের প্রতি অসংখ্য ধারণা রাখতে হবে ধারণা না থাকলে আপনি কাজ করতে পারবেন না কোথায় আছে অল্প বিদ্যা ভয়ংকার।
কাজ শিখার আগে ইনকাম করার ইচ্ছা থাকলে তো হবে না আগে ভালোভাবে কাজ বুঝতে হবে শিখতে হবে তারপরে ইনকাম করার আশা করতে হবে দীর্ঘ পরিশ্রম এরপর সফলতা আসবে এ সকল কাজ শিখতে পারবেন বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে এবং সরাসরি শিখতে পারবেন ইউটিউবে অসংখ্য ভিডিও দেওয়া আছে সেখান থেকে দেখে দেখেও শিখতে পারবেন।
এখানে রয়েছে কাজ শিখার পাশাপাশি ইনকাম করার সুযোগ-সুবিধা প্রথমে অল্প টাকা ইনকাম হবে তবে আস্তে আস্তে অনেক বড় অঙ্কের টাকা ইনকাম হতে শুরু করবে এক লাফে তো আর গাছের মাথায় ওঠা যায় না আস্তে আস্তে উঠতে হয়।
এখানে আপনাকে কেউ কাজের জন্য জোর করবে না আপনি যখন ইচ্ছা তখন কাজ করতে পারবেন এক কথায় আপনি মুক্ত এখানে কারুর আন্ডারে কাজ করতে হবে না নিজের কাজ নিজে করবেন এখানে সব থেকে সুবিধা হল যত কাজ করবেন তত টাকা পাবেন যত খুশি ইনকাম করতে পারবেন।
তাহলে দেরি কেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কাজ শিখুন দক্ষতা অর্জন করুন এবং অনলাইন থেকে টাকা আয় করুন।
ফ্রিল্যান্সিং
সাধারণত অনলাইনে যে যে কাজ পাওয়া যায় সেগুলো করে দিয়ে যে অর্থ পাওয়া যায় তাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে।
সকল দেশের বেশিরভাগ মানুষ অনলাইনে ইনকাম করতে চায় চিন্তা করে কিভাবে ইনকাম করব হ্যাঁ সত্যি অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজে ইনকাম করা সম্ভব।
এর ভিতর অন্যতম কাজ হল ফ্রিল্যান্সিং করা ফ্রিল্যান্সিং আসলে কি __ আপনি যে কাজ জানেন তা অনলাইনে বিভিন্ন সাইটে আপলোড দিয়ে সেখান থেকে কাস্টমার নিয়ে এসে কাজ করে দেওয়ার নামই হলো ফ্রিল্যান্সিং।
কিছুর জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম এর নাম
*ফ্রিল্যান্সিং *ফ্রিল্যান্সিং সাইট *আপওয়ার্ক *ফাইভার *ফ্রিল্যান্সার ডট কম *পিপল পার আওয়ার *গুরু ডট কম *ফেসবুক *ইউটিউব ইত্যাদি।
ফ্রিল্যান্সিংয়ে রয়েছে মুক্তভাবে কাজ করার সুযোগ সুবিধা যখন ইচ্ছা তখন কাজ করবেন কোন ব্যক্তি কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে চুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাজ করে থাকেন।
তবে বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সার ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান তানজিবা রহমান জানালেন, বাংলাদেশ থেকে ১৫৩টি মার্কেটপ্লেসে কাজ করা হয়। সেগুলো হিসাব করলে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ। তারও বেশি।
ফ্রিল্যান্সিং ১/১০/১৫/৩০ দিনে পুরোটা শেখার মতো বিষয় নয়। অনলাইনে কোর্স না করে সরাসরি ভালো কোন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখতে আপনার ৫-৬ মাস লাগবেই।
ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা
*সময়ের স্বাধীনতা *কাজের স্বাধীনতা *নিজের বেতন নিজে ঠিক করা *বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করা সুযোগ *দলগত কাজের সুযোগ *পড়ালেখার পাশাপাশি কাজের সুযোগ *নিজের মন মতো কাজের পরিবেশ।
একজন ফ্রিল্যান্সার হয়ে প্রতিমাসে ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
এমন একটি পেশা যেখানে আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এটি সাধারন চাকরির মতোই, কিন্তু ভিন্নতা হলো এখানে আপনি আপনার স্বাধীন মতো কাজ করতে পারবেন। দেখা গেলো আপনার এখন কাজ করতে ইচ্ছা করছে না আপনি করবেন না। যখন ইচ্ছা করবে তখন আবার চাইলেই করতে পারবেন।
বেটিং সাইটে ক্ষতি
বর্তমান সবাই ভাবেন যে অনলাইন থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় কোন কষ্ট না করেই ইনকাম করতে চাই এগুলো ভাবতে ভাবতে এক সময় অনলাইন ব্যাটিং সাইটের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে
ব্যাটিং করে বেশিরভাগ মানুষ ধ্বংসের পথে চলে যায় এখান থেকে ১০০% এর ভিতর এক পারসেন্ট মানুষ প্রফিট করতে পারে জুয়া এমন একটা নেশা এর ভিতরে একবার ঢুকে গেলে বের হওয়া একেবারে কষ্টকর
আপনি কি জানেন যে সকল ব্যাটিং সাইট গুলা আছে এখানের বেশিরভাগ গেম গোলা কন্ট্রোল করা হয় বেটিং সাইটের এডমিন যেটা মনে করবে আপনার সাথে সেইটা করতে পারবে আপনাকে হারাতেও পারে এবং জিতাতেও পারে সেটা তাদের হাতে তাহলে একবার ভাবুন কিভাবে এখান থেকে আপনি লাভ করবেন অবশ্যই আপনি ধ্বংসের পথে চলে যাবেন
আপনি যদি বেটিং সাইটের প্রতি আসক্ত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এটা খুব তাড়াতাড়ি বাদ দিয়ে দেন এই বেটিং সাইট আপনার জন্য একদিন কাল হয়ে দাঁড়াবে
মনে রাখবেন অ্যাপসের মালিক যারা তারা কখনো লস করবে না এবং এরা মস্তিষ্ককে কন্ট্রোল করে বিভিন্ন উপায়ে জুয়া থেকে বিরত থাকুন জুয়া খেলতে খেলতে একদিন পথের ফকির হয়ে যাবেন সময় থাকতে ছেড়ে দিবে আর যারা এদিকে এখনো পা দেন নাই তারা এদিকে আর এগিয়ে না এটা অনেক ক্ষতিকর
কোন প্রকার ব্যাটিং করলে সেটা কখনো হালাল টাকা হবে না জুয়া সমাজবিধ্বংসী এক নেশা। ইসলামে জুয়া হারাম করা হয়েছে। দেশের প্রচলিত আইনেও এ কাজ নিষিদ্ধ। তবুও সমাজে জুয়ার সঙ্গে জড়িত মানুষের অভাব নেই। প্রযুক্তির উৎকর্ষের কারণে জুয়ার নতুন নতুন ধরন সৃষ্টি হচ্ছে। এ লেখায় ইসলামের দৃষ্টিতে জুয়ার পরিচয়, বিধান, হারাম হওয়ার কারণ ও আধুনিক কালের জুয়ার ধরন তুলে ধরেছেন মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ।
সম্প্রতি ‘ক্যাসিনো-তত্ত্ব’কে কেন্দ্র করে জুয়া শব্দটি নতুনভাবে আলোচিত হচ্ছে। বাংলাদেশে জুয়া-বাজি ইত্যাদি সরকার-কর্তৃক নিষিদ্ধ। সরকারের নিষেধাজ্ঞাকে অমান্য করে কিছু অসাধু ব্যক্তি জুয়ার আসর জমিয়ে আসছেন দীর্ঘদিন ধরে। বলা বাহুল্য, মদ-জুয়া জাতীয় সবকিছু সামাজিক, পারিবারিক, আর্থিক ও নৈতিক সঙ্কট তৈরি করে। মানুষকে বহুবিধ ক্ষতির সম্মুখীন করে।
ক্যাসিনো: ক্যাসিনো হলো আধুনিক কালে বিভিন্ন ধরনের জুয়ার একটি নির্দিষ্ট স্থান, যাকে বাংলায় জুয়ার আসর বলা যায়। তবে সেটা হয় বিশাল পরিসরে। সাধারণত ক্যাসিনো এমনভাবে বানানো হয়, যেখানে পাশাপাশি হোটেল, রেস্টুরেন্ট, শপিং মল, আনন্দভ্রমণ জাহাজ এবং অন্যান্য পর্যটন আকর্ষণ থাকে। কিছু কিছু ক্যাসিনোয় সরাসরি বিনোদন দেওয়া হয়। যেমন স্ট্যান্ডআপ কমেডি, কনসার্ট, খেলাধুলা ইত্যাদির ব্যবস্থা থাকে। খরিদ্দারেরা ক্যাসিনো গেমস দ্বারা জুয়া খেলে থাকে। স্লট মেশিন বা ভিডিও লটারি মেশিন ক্যাসিনোর জনপ্রিয় জুয়া খেলা।
জুয়া বা বাজী হচ্ছে এমন একটা খেলা যা লাভ বা লোকশানের মধ্যে ঝুলন্ত থাকে। জুয়া খেলায় মূলত নির্দিষ্ট পরিমানের অর্থ বা বস্তু (যা পুরস্কার হিসেবে ধার্য করা হয়) নির্ধারণ করা হয়। তারপর কোনো একটি বিষয়ে দুই পক্ষ চুক্তি করে হার জিত নির্ধারণ করে। যে পক্ষ হেরে যায় সে অপর পক্ষকে সেই নির্ধারিত অর্থ বা বস্তু প্রদান করে। এইভাবে জুয়া খেলার জন্য তিনটি উপাদান উপস্থিত থাকা প্রয়োজন: বিবেচনা (বাজির পরিমাণ), ঝুঁকি (সুযোগ) এবং একটি পুরস্কার। [১] এই খেলায় হেরে যাওয়া বা জিতে যাওয়াতে উভয় পক্ষেরই ঝুকি নিতে হয়। জুয়া খেলায় বিজয়ী পক্ষ পুরস্কারের অর্থ কখনো সাথেসাথে পেয়ে থাকে আবার কখনো তা পেতে দেরি হয়।
সামাজিক ক্ষতি : জুয়া সমাজে অনাচার অস্থিরতা সৃষ্টি করে। জুয়ার প্রভাবে সমাজে দ্বন্দ্ব কলহ বাড়তে থাকে। জুয়ার কারণে একটা সুন্দর সুশৃঙ্খল সমাজ ক্রমেই বিশৃঙ্খল হয়ে ওঠে। অনেক সময় দেখা যায়, জুয়াকে কেন্দ্র করে সমাজে মারামারি আর হতাহতের ঘটনাও ঘটে। জুয়া খেলতে গিয়ে পরস্পর মনোমালিন্য সৃষ্টি হয়ে বহুদিনের সম্পর্কে ভাটা পড়ে।
অনলাইন থেকে ইনকাম
বর্তমান অনলাইন থেকে ইনকাম করা খুব সহজ হয়ে গেছে, আপনিও চাইলে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন।
ইনকাম করার কিছু প্ল্যাটফর্ম: