Posted on Leave a comment

অনলাইনে ইনকাম করার ২০টি উপায়

ডিজিটাল যুগে অনলাইনে আয় করার অসংখ্য সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সবচেয়ে উপযুক্ত উপায়টি নির্বাচন করতে হলে আপনার দক্ষতা, আগ্রহ এবং সময়ের পরিমাণ বিবেচনা করা জরুরি।

অনলাইন থেকে বর্তমান ইনকাম করে অনেক মানুষ অবলম্বী হয়েছে অনলাইন এমন একটা প্লাটফর্ম এখান থেকে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

এখানে অনলাইনে আয় করার ২০টি জনপ্রিয় উপায়ের একটি তালিকা দেওয়া হল:

কনটেন্ট তৈরি এবং মার্কেটিং
ব্লগিং: আপনার পছন্দের বিষয়ে একটি ব্লগ তৈরি করে এবং বিজ্ঞাপন, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বা স্পনসরশিপের মাধ্যমে আয় করুন।
ভিডিও বানানো: ইউটিউব, টিকটক বা অন্যান্য ভিডিও প্ল্যাটফর্মে ভিডিও তৈরি করে মনিটাইজেশন করুন।
পডকাস্টিং: আপনার নিজস্ব পডকাস্ট শুরু করে বিজ্ঞাপন, স্পনসরশিপ বা প্যাট্রিয়ন-এর মাধ্যমে আয় করুন।
ই-বুক রাইটিং: আপনার জ্ঞান বা কাহিনীকে ই-বুকে রূপান্তর করে অ্যামাজন কিন্ডল বা অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করুন।
কোর্স তৈরি: আপনার দক্ষতার উপর ভিত্তি করে অনলাইন কোর্স তৈরি করে Udemy, Coursera বা আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইটে বিক্রি করুন।
ফ্রিল্যান্সিং
কনটেন্ট রাইটিং: বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা ব্যবসার জন্য কনটেন্ট (ব্লগ পোস্ট, আর্টিকেল, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট) লিখুন।
গ্রাফিক ডিজাইন: লোগো, ব্রোশার, ওয়েবসাইট ডিজাইন ইত্যাদি কাজ করুন।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: ওয়েবসাইট বা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করুন।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং: ব্যবসা বা ব্যক্তির জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাম্পেইন পরিচালনা করুন।
ভিডিও এডিটিং: ভিডিও সম্পাদনা করে ক্লায়েন্টদের কাছে বিক্রি করুন।
অন্যান্য উপায়
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: অন্য কোম্পানির পণ্য বা সেবা বিক্রি করে কমিশন আয় করুন।
ড্রপশিপিং: কোনো পণ্য স্টক না রেখেই অনলাইনে বিক্রি করে মুনাফা করুন।
মাইক্রোটাস্ক: সার্ভে পূরণ, ডেটা এন্ট্রি, ক্যাপচা সলভিং ইত্যাদি ছোট ছোট কাজ করে আয় করুন।
স্টক ফোটোগ্রাফি: আপনার তোলা ছবি স্টক ফোটোগ্রাফি ওয়েবসাইটে বিক্রি করুন।
অনলাইন স্টোর: ইবে, Etsy, Amazon ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মে আপনার নিজস্ব পণ্য বিক্রি করুন।
বিনিয়োগ ও ফিনান্স
ব্লকচেইন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি: ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং বা বিনিয়োগ করে আয় করুন (যদিও এই বাজারটি অত্যন্ত ভোলাতাইল)।

বিনিয়োগ: স্টক মার্কেট, মিউচুয়াল ফান্ড ইত্যাদিতে বিনিয়োগ করে দীর্ঘমেয়াদী আয় করুন।

রেয়াল এস্টেট: অনলাইন রিয়াল এস্টেট প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিনিয়োগ করুন।

পিয়ার-টু-পি লেনদেন: আপনার অব্যবহৃত সম্পদ (গাড়ি, ঘর ইত্যাদি) ভাড়া দিয়ে আয় করুন।

অনলাইন জুয়া: অনলাইন ক্যাসিনো বা পোকার মতো গেম খেলে আয় করার চেষ্টা করতে পারেন (যদিও এটি একটি উচ্চ ঝুঁকির কাজ)।

মনে রাখবেন:

দক্ষতা বিকাশ: যে কোনো কাজে সফল হতে হলে দক্ষতা অর্জন করা জরুরি।
সময় ও ধৈর্য: অনলাইনে আয় করতে সময় লাগতে পারে। ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে।
সততার সাথে কাজ: সততার সাথে কাজ করলেই সফলতা আসবে।
নতুন কিছু শিখুন: অনলাইন মার্কেটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করুন।
সঠিক প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন: আপনার দক্ষতা ও আগ্রহ অনুযায়ী সঠিক প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করুন।

আপনিও চাইলে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন অনলাইন থেকে শুধু লাগবে পরিশ্রম এবং ধৈর্য ধৈর্য ধরে আপনি যদি একটা কাজ সঠিকভাবে শিখতে পারেন আপনার স্কিলটাকে অনেক স্ট্রং করতে পারেন তাহলে এই প্লাটফর্ম থেকে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।


বাংলাদেশ অধিকাংশ মানুষই অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য চেষ্টা করে কিন্তু খুঁজে পাইনা যে কোন কাজটি করব আমি যে কোন কাজের কথা বললাম এইগুলো কাজ আপনি করতে পারেন অবশ্যই আপনার উপকারিত হবে আপনার যদি ধৈর্য না থাকে তাহলে এই কাজগুলো আপনার জন্য না অবশ্যই ধৈর্য থাকতে হবে।

কোন কিছু ভুল হয়ে থাকলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন

Posted on Leave a comment

গ্রাফিক্স ডিজাইন কি

বর্তমান বিশ্বের গ্রাফিক্স ডিজাইন খুব জনপ্রিয় এখান থেকে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা সম্ভব

গ্রাফিক্স ডিজাইন হল চিত্রের মাধ্যমে নকশা তৈরির একটি প্রক্রিয়া। আরো সহজভাবে বলতে গেলে, যেকোনো ধরনের ভিজ্যুয়াল কন্টেন্ট তৈরি করা যাকে গ্রাফিক্স ডিজাইন বলে।

এতে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে:

লোগো ডিজাইন: কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের পরিচয় বহনকারী চিহ্ন।
পোস্টার ডিজাইন: বিভিন্ন ধরনের ঘোষণা, বিজ্ঞাপন ইত্যাদি।
ব্রোশার ডিজাইন: কোনো পণ্য বা সেবার বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার জন্য।
ওয়েব ডিজাইন: ওয়েবসাইটের চেহারা এবং কার্যকারিতা ডিজাইন করা।
ইলাস্ট্রেশন: হাতে আঁকা বা কম্পিউটার সফটওয়্যার ব্যবহার করে তৈরি করা চিত্র।
টাইপোগ্রাফি: অক্ষরের নকশা এবং ব্যবহার।
গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ:

দৃষ্টি আকর্ষণ: একটি ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইন দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এবং মনে রাখা সহজ করে।
বার্তা প্রেরণ: কোনো পণ্য, সেবা বা ধারণা সম্পর্কে স্পষ্ট এবং সহজে বোধগম্য বার্তা প্রেরণ করে।
ব্র্যান্ডিং: একটি ব্র্যান্ডের পরিচয় গড়ে তুলতে সাহায্য করে।
সমস্যা সমাধান: বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধানে সৃজনশীল সমাধান প্রদান করে।
গ্রাফিক্স ডিজাইনারের দক্ষতা:

সৃজনশীলতা: নতুন এবং উদ্ভাবনী ধারণা তৈরি করার ক্ষমতা।
কম্পিউটার সফটওয়্যার: অ্যাডোবি ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ইনডিজাইন ইত্যাদি সফটওয়্যার দক্ষতার সাথে ব্যবহার করতে পারা।
রং ও ফন্টের জ্ঞান: রং ও ফন্টের সঠিক ব্যবহার করে একটি আকর্ষণীয় ডিজাইন তৈরি করতে পারা।
সমস্যা সমাধান: বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার ক্ষমতা।
গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চান?

অনলাইন কোর্স: কোর্সেরা, ইউডেমি, স্কিলশের ইত্যাদি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করতে পারেন।
বই: গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কিত বিভিন্ন বই পড়ে জ্ঞান অর্জন করতে পারেন।
প্র্যাকটিস: নিজে নিজে ডিজাইন করে দেখুন এবং অন্যদের সাথে শেয়ার করুন।

আপনিও চাইলে গ্রাফিক ডিজাইন করে নিজের ক্যারিয়ারকে ভালো করতে পারেন খুব সহজেই কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন কোন প্রকার টাকা ইনভেস্ট করে ইনকাম করার সুযোগ সুবিধা।

 


গ্রাফিক্স ডিজাইন কিভাবে করতে হয়

মনে রাখবেন গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ হলো ধৈর্যের বিষয় আপনার যদি ধৈর্য না থাকে তাহলে আপনার জন্য এই কাজটি না ধৈর্য এবং দীর্ঘ কঠোর পরিশ্রম করলে অবশ্যই এখান থেকে ভালো ফলাফল পাবেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন কিভাবে শিখবেন এবং করবেন?
গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে এবং করতে হলে আপনার মধ্যে থাকতে হবে সৃজনশীলতা, ধৈর্য এবং কিছু প্রাথমিক কম্পিউটার জ্ঞান। চলুন ধাপে ধাপে জেনে নেওয়া যাক কিভাবে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারেন:

১. ভিত্তি শিক্ষা:
ডিজাইনের মূলনীতি: রং, আকৃতি, ভারসাম্য, একতা ইত্যাদি ডিজাইনের মূলনীতিগুলো ভালোভাবে বুঝতে হবে।
টাইপোগ্রাফি: বিভিন্ন ফন্ট, তাদের ব্যবহার এবং পাঠ্যকে আকর্ষণীয় করার উপায় সম্পর্কে জানা।
ইলাস্ট্রেশন: হাতে আঁকা বা ডিজিটাল মাধ্যমে চিত্র আঁকার দক্ষতা অর্জন করা।
২. সফটওয়্যার শিখুন:
অ্যাডোবি স্যুট: অ্যাডোবি ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ইনডিজাইন এই তিনটি সফটওয়্যার গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয়।
অন্যান্য সফটওয়্যার: ফিগমা, ক্যানভা ইত্যাদি সফটওয়্যারও ব্যবহার করতে পারেন।
৩. অনলাইন কোর্স:
উডেমি, কোর্সেরা: এই প্ল্যাটফর্মগুলোতে গ্রাফিক্স ডিজাইনের বিভিন্ন ধরনের কোর্স পাওয়া যায়।
ইউটিউব: ইউটিউবে হাজার হাজার ফ্রি টিউটোরিয়াল পাওয়া যাবে।
স্কিলশের: বাংলা ভাষায় গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য স্কিলশের একটি ভালো প্ল্যাটফর্ম।
৪. প্র্যাকটিস করুন:
নিজস্ব প্রজেক্ট: নিজে নিজে বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন করার চেষ্টা করুন।
ফ্রিল্যান্সিং: ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করুন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম: আপনার ডিজাইনগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন।
৫. অন্যদের সাথে যোগাযোগ রাখুন:
অনলাইন ফোরাম: ডিজাইন সম্পর্কিত ফোরামে অংশগ্রহণ করে অন্যদের সাথে আলোচনা করুন।
সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপ: ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে ডিজাইন গ্রুপে যোগ হয়ে অন্যদের কাজ দেখুন এবং নিজের কাজ শেয়ার করুন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করার কয়েকটি টিপস:
সহজ রাখুন: খুব বেশি এলিমেন্ট ব্যবহার করবেন না।
পরিষ্কারতা: ডিজাইনটি পরিষ্কার এবং বোধগম্য হওয়া উচিত।
রং: রং ব্যবহার করে ডিজাইনকে আকর্ষণীয় করে তুলুন।
ফন্ট: ফন্টের সঠিক ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ইনস্পিরেশন: অন্যদের ডিজাইন দেখে ইনস্পিরেশন নিন কিন্তু কপি করবেন না।
মনে রাখবেন: গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে সময় এবং ধৈর্য লাগবে। নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন এবং প্রতিদিন একটু একটু করে প্র্যাকটিস করুন।

আপনি চাইলে বিভিন্ন ইউটিউব থেকে ভিডিও দেখে কাজ শিখতে পারেন এবং যারা এই গ্রাফিক্স ডিজাইনের সাথে যুক্ত আছে তাদের কাছ থেকে খুব সহজে একটি কোর্স করলে আপনি শিখতে পারবেন এখানে ইনকাম করার আনলিমিটেড সিস্টেম রয়েছে কোন প্রকার নির্দিষ্ট টাইম ছাড়াই ইনকাম করতে পারবেন আপনার ইচ্ছামত।

 

গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম

গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ খুব সহজ আপনি চাইলে খুব সহজেই কাজ শিখে ইনকাম করতে পারবেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম: আপনার সৃজনশীলতা কাজে লাগিয়ে আয় করুন!
গ্রাফিক্স ডিজাইন শুধু একটি শিল্প নয়, এটি আজকের ডিজিটাল যুগে একটি জনপ্রিয় এবং লাভজনক কেরিয়ার পথ। আপনার সৃজনশীলতা এবং কম্পিউটার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন করে অনেক উপায়ে আয় করতে পারেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম করার উপায়:
ফ্রিল্যান্সিং:
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম: Upwork, Fiverr, Freelancer.com, 99designs.com ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মে আপনার প্রোফাইল তৈরি করে কাজ পেতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়া: ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মে আপনার কাজ প্রদর্শন করে ক্লায়েন্ট খুঁজতে পারেন।
নেটওয়ার্কিং: অন্যান্য ডিজাইনারদের সাথে যোগাযোগ করে কাজের সুযোগ খুঁজে নিতে পারেন।
কোম্পানিতে চাকরি:
বিভিন্ন কোম্পানিতে গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে চাকরি করতে পারেন।
এজেন্সি বা ডিজাইন স্টুডিওতে কাজ করার সুযোগ থাকে।
নিজস্ব ব্যবসা:
আপনার নিজস্ব ডিজাইন স্টুডিও খুলে কাজ করতে পারেন।
ডিজিটাল প্রোডাক্ট (উদাহরণস্বরূপ, থিম, টেমপ্লেট, ইমোজি ইত্যাদি) তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন।
ব্লগিং এবং ইউটিউব:
ডিজাইন টিউটোরিয়াল তৈরি করে ইউটিউবে আপলোড করতে পারেন।
ডিজাইন সম্পর্কিত ব্লগ লিখে পণ্য প্রচারের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখার উপায়:
অনলাইন কোর্স: Udemy, Coursera, Skillshare ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মে গ্রাফিক্স ডিজাইনের বিভিন্ন কোর্স পাওয়া যায়।
ইউটিউব: ইউটিউবে হাজার হাজার ফ্রি টিউটোরিয়াল পাওয়া যাবে।
বই: গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কিত বিভিন্ন বই পড়ে জ্ঞান অর্জন করতে পারেন।
প্র্যাকটিস: নিজে নিজে ডিজাইন করে দেখুন এবং অন্যদের সাথে শেয়ার করুন।
সফটওয়্যার:
অ্যাডোবি স্যুট: অ্যাডোবি ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ইনডিজাইন এই তিনটি সফটওয়্যার গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয়।
অন্যান্য সফটওয়্যার: ফিগমা, ক্যানভা ইত্যাদি সফটওয়্যারও ব্যবহার করতে পারেন।
সফল হওয়ার জন্য:
ক্রমাগত শিখুন: নতুন নতুন টুল এবং টেকনিক শিখতে থাকুন।
পরিশ্রম করুন: ভালো ফলাফল পেতে অনেক পরিশ্রম করতে হবে।
সৃজনশীল হোন: নতুন এবং উদ্ভাবনী ধারণা তৈরি করার চেষ্টা করুন।
পোর্টফোলিও তৈরি করুন: আপনার সেরা কাজগুলো একটি পোর্টফোলিওতে তুলে ধরুন।
নেটওয়ার্কিং করুন: অন্য ডিজাইনারদের সাথে যোগাযোগ রাখুন।
মনে রাখবেন: গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি ক্রমবর্ধমান ক্ষেত্র এবং এর চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। আপনার যদি সৃজনশীলতা এবং কম্পিউটার দক্ষতা থাকে, তাহলে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন করে সফলভাবে কেরিয়ার গড়তে পারেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আপনি প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন এটা সম্ভব বর্তমান দেশে গ্রাফিক্স ডিজাইনের ডিমান্ড অনেক বেশি আপনি খুব সহজে কাজ শিখে কাজ শুরু করতে পারেন অবশ্য একটু সময় লাগবে কাজ শিখতে কিন্তু একবার কাজ শিখে গেলে এবং আপনার প্রফেশনাল প্রেশারটি গ্রহ করলে আপনার আর পিছন দিকে তাকাতে হবে না মনে রাখবেন কষ্টের ফল অনেক ভালো হয়।

Posted on Leave a comment

অনলাইন থেকে জনপ্রিয় দুইটি প্ল্যাটফর্ম থেকে খুব সহজে ইনকাম করার উপায়

অনলাইন থেকে কম কষ্ট করে খুব সহজে ইনকাম করার জন্য আমি আপনাকে সাজেস্ট করব দুইটি মাধ্যম ১/ফেসবুক ২/ইউটিউব

এই দুইটি প্লাটফর্ম বর্তমান খুব জনপ্রিয় এখানে খুব সহজেই ইনকাম করা যায় এবং ঝামেলা কম আপনি এখানে চাকরি কিংবা ব্যবসার পাশাপাশি কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন এই দুইটি খুব বিশ্বস্ত একটি প্লাটফর্ম যা সবাই করতে পারে অনলাইন থেকে ইনকাম করুন ডিজিটাল ক্যারিয়ার গড়ুন।

ফেসবুক থেকে ইনকাম করার উপায়

ফেসবুক, শুধুমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম নয়, এটি এখন একটি বিশাল মার্কেটিং এবং ইনকামের প্ল্যাটফর্ম। বিশাল ব্যবহারকারীর সংখ্যার কারণে, ফেসবুক থেকে আয় করার অনেক উপায় রয়েছে। এখান থেকে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মানুষ ইনকাম করতেছে লক্ষ লক্ষ টাকা ফেসবুক থেকে ইনকাম করা খুবই সহজ অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করার জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হল ফেসবুক।

আসুন বিস্তারিত জেনে নিই:

১. ফেসবুক পেজের মাধ্যমে:
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে:
নিজের কোনো একটি বিষয়ে জ্ঞান থাকলে, সেই বিষয়ে কন্টেন্ট তৈরি করে পেজটি গড়ে তুলুন।
ভিডিও, ছবি, লেখা ইত্যাদি শেয়ার করুন।
যখন ফলোয়ার বাড়বে, তখন বিজ্ঞাপন, স্পনসর্ড পোস্ট ইত্যাদির মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
ই-কমার্স:
নিজের বা অন্যের পণ্য বিক্রয় করতে পারেন।
ফেসবুক শপ ব্যবহার করে সহজেই পণ্য বিক্রয় করা যায়।
সার্ভিস:
কোনো বিশেষ দক্ষতা থাকলে, সেই দক্ষতা ব্যবহার করে সার্ভিস দিয়ে আয় করতে পারেন।
যেমন: গ্রাফিক্স ডিজাইন, কপি রাইটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি।
২. ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে:
কমিউনিটি তৈরি:
কোনো একটি বিষয়ে আগ্রহী লোকদের একত্রিত করে গ্রুপ তৈরি করুন।
গ্রুপের সদস্যদের জন্য বিভিন্ন ইভেন্ট, কনটেস্ট আয়োজন করতে পারেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং:
অন্য কোম্পানির পণ্যের প্রচার করে কমিশন আয় করতে পারেন।
কোর্স বিক্রয়:
কোনো বিষয়ে জ্ঞান থাকলে, অনলাইন কোর্স তৈরি করে বিক্রয় করতে পারেন।
৩. ফেসবুক এডসের মাধ্যমে:
বিজ্ঞাপন তৈরি:
নিজের বা অন্যের ব্যবসার জন্য বিজ্ঞাপন তৈরি করে প্রচার করতে পারেন।
বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে পণ্য বা সার্ভিস বিক্রয় করা যায়।
৪. অন্যান্য উপায়:
ইনফ্লুয়েঞ্サー মার্কেটিং:
যদি আপনার অনেক ফলোয়ার থাকে, তাহলে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পণ্যের প্রচার করে আয় করতে পারেন।
সার্ভে ও অ্যাপস:
বিভিন্ন সার্ভেতে অংশগ্রহণ করে বা অ্যাপস ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
মনে রাখবেন:

সময় ও ধৈর্য: ফেসবুক থেকে আয় করতে সময় ও ধৈর্যের প্রয়োজন।
কনসিস্টেন্সি: নিয়মিত কন্টেন্ট তৈরি করুন এবং আপনার অডিয়েন্সের সাথে যোগাযোগ রাখুন।
ক্রিয়েটিভিটি: অন্যদের থেকে আলাদা হওয়ার জন্য ক্রিয়েটিভ হতে হবে।
ফেসবুকের নীতি: ফেসবুকের নীতি মেনে চলুন।
উপসংহার:

ফেসবুক একটি বিশাল সম্ভাবনাময় প্ল্যাটফর্ম। উপরের তথ্যগুলো আপনাকে ফেসবুক থেকে আয় করার পথ দেখাবে। তবে সফল হতে হলে আপনাকে নিজের দক্ষতা ও আগ্রহের ক্ষেত্রে কাজ করতে হবে।

ফেসবুক থেকে ইনকাম করে অনেক মানুষ কোটিপতি হয়ে গেছে যারা এই ফেসবুক থেকে কাজ করে সফলতা পেয়েছে তাদের আর পিছনে তাকানোর কোন প্রশ্নই আসে না তাই ফেসবুক প্ল্যাটফর্মে কাজ করুন লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করুন খুব সহজে।

 

ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায়

ইউটিউব জনপ্রিয় ফ্ল্যাট ফ্রম যেখানে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ লোক কাজ করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতেছে খুব সহজে আপনিও চাইলে কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।

এখানে কয়েকটি উপায় দেওয়া হল:

এডসেন্সের মাধ্যমে: ইউটিউবের এডসেন্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে আপনি আপনার ভিডিওগুলিতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে আয় করতে পারেন। এটি করার জন্য আপনাকে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি মনিটাইজ করতে হবে।
স্পন্সরশিপ: আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি স্পন্সর করার জন্য কোম্পানিগুলিকে অনুরোধ করতে পারেন। এটি করার জন্য আপনাকে আপনার চ্যানেলটির সাবস্ক্রাইবার এবং ভিউয়ারের সংখ্যা দেখাতে হবে।
মার্চেন্ডাইজ বিক্রি: আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ব্র্যান্ডিং ব্যবহার করে মার্চেন্ডাইজ বিক্রি করতে পারেন। এটি করার জন্য আপনাকে আপনার চ্যানেলটির সাবস্ক্রাইবার এবং ভিউয়ারের সংখ্যা দেখাতে হবে।
ক্রাউডফান্ডিং: আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের জন্য ক্রাউডফান্ডিং ক্যাম্পেইন চালাতে পারেন। এটি করার জন্য আপনাকে আপনার চ্যানেলটির সাবস্ক্রাইবার এবং ভিউয়ারের সংখ্যা দেখাতে হবে।
অন্যান্য উপায়: আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি ব্যবহার করে অন্যান্য উপায়েও আয় করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি আপনার চ্যানেলটি ব্যবহার করে অনলাইন কোর্স বিক্রি করতে পারেন, আপনার চ্যানেলটি ব্যবহার করে অনলাইন কনসাল্টিং সার্ভিস প্রদান করতে পারেন, বা আপনার চ্যানেলটি ব্যবহার করে অনলাইন ইভেন্টের আয়োজন করতে পারেন।

ইনকাম করার জন্য লাগে ধৈর্য এবং পরিশ্রম কাজ করতে করতে আপনার অভিজ্ঞতা যখন হয়ে যাবে তখন সফলতা অবশ্যই পাবেন ইউটিউব থেকে ইনকাম করা খুবই সহজ তাই দেরি কেন করবেন আপনিও কাজ শুরু করে দেন আর লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করুন।

আমার কথায় যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।

Posted on Leave a comment

ফ্রিল্যান্সিং কি

ফ্রিল্যান্সিং এমন একটা সেক্টর যেখান থেকে আপনি প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজে।

ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন একটি কাজের ব্যবস্থা যেখানে আপনি কোনো নির্দিষ্ট কোম্পানির সাথে চাকরিবদ্ধ না থেকে নিজের ইচ্ছামতো বিভিন্ন কাজ করে অর্থ উপার্জন করেন। আপনি আপনার দক্ষতার কাজগুলো করে বিভিন্ন ক্লায়েন্টের কাছে সেবা দিতে পারেন।

উদাহরণ:

আপনি যদি লেখালেখি করতে ভালোবাসেন, তাহলে আপনি বিভিন্ন ব্লগ, ওয়েবসাইট বা কোম্পানির জন্য কনটেন্ট লিখে দিতে পারেন।
আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে পারেন, তাহলে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির জন্য লোগো, ব্যানার, ফ্লায়ার ডিজাইন করে দিতে পারেন।
আপনি যদি কোড করতে পারেন, তাহলে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা অ্যাপ তৈরি করে দিতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা:

স্বাধীনতা: আপনি নিজের ইচ্ছামতো কাজ করতে পারবেন, নিজের সময় নিজে নির্ধারণ করতে পারবেন।
বেতন বাড়ানোর সুযোগ: আপনি আপনার দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে বেতন নির্ধারণ করতে পারবেন।
বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ: আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করে আপনার দক্ষতা বাড়াতে পারবেন।
বিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকে কাজ করা: আপনাকে অফিসে গিয়ে কাজ করার দরকার নেই, আপনি যে কোনো জায়গা থেকে কাজ করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে আপনাকে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে:

আপনার দক্ষতা: আপনার কোন দক্ষতা আছে সেটা জানা জরুরি।
মার্কেটিং: আপনার সেবা ক্লায়েন্টদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য মার্কেটিং করতে হবে।
সময় ব্যবস্থাপনা: একাধিক কাজ একসাথে করতে হবে, তাই সময় ভালোভাবে ব্যবস্থাপনা করতে হবে।
আর্থিক পরিকল্পনা: আপনার আয় এবং খরচের হিসাব রাখতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কিছু জনপ্রিয় প্লাটফর্ম:

Upwork
Fiverr
Freelancer
Guru

এ সকল প্লাটফর্ম থেকে আপনি খুব সহজেই কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করতে হয়

এখানে যখন ইচ্ছা তখন কাজ করার সুযোগ সুবিধা রয়েছে আপনার মন চাইলো এখন কাজ করবো তাহলে করবেন মন চাইলে এখন কাজ করব না তাহলে করবেন না সেটা আপনার ব্যক্তিগত কেউ আপনাকে জোর করবে না।

ফ্রিল্যান্সিং হলো একটি স্বাধীন পেশা যেখানে আপনি নিজের দক্ষতা ও জ্ঞান ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির জন্য কাজ করতে পারেন। এটি আপনাকে সময় ও স্থানের স্বাধীনতা দেয় এবং নিজের পছন্দমতো কাজ করার সুযোগ করে দেয়।

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য আপনাকে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে:

ধাপ ১: আপনার দক্ষতা চিনুন
আপনার ভালো লাগে কী? লেখালেখি, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং, বা অন্য কোন ক্ষেত্রে আপনার দক্ষতা আছে?
বাজারে চাহিদা কেমন? আপনার দক্ষতার জন্য বাজারে কতটা চাহিদা আছে তা খুঁজে বের করুন।
আপনার কী অফার করার আছে? আপনার দক্ষতা দিয়ে কী ধরনের সেবা দিতে পারবেন তা নির্ধারণ করুন।
ধাপ ২: একটি পোর্টফোলিও তৈরি করুন
আপনার কাজের নমুনা: আপনার দক্ষতার প্রমাণ হিসেবে একটি পোর্টফোলিও তৈরি করুন। এতে আপনার সেরা কাজগুলো অন্তর্ভুক্ত করুন।
ওয়েবসাইট বা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম: আপনার পোর্টফোলিও অনলাইনে প্রদর্শনের জন্য একটি ওয়েবসাইট বা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করুন।
ধাপ ৩: ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে রেজিস্টার করুন
উপলব্ধ প্ল্যাটফর্ম: Upwork, Fiverr, Freelancer, Guru ইত্যাদি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম।
প্রোফাইল তৈরি: আপনার প্রোফাইল সম্পূর্ণভাবে পূরণ করুন এবং আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা উল্লেখ করুন।
ধাপ ৪: প্রোপোজাল জমা দিন
কাজ খুঁজুন: আপনার দক্ষতার সাথে মিল রেখে কাজ খুঁজুন।
প্রোপোজাল লিখুন: ক্লায়েন্টের প্রয়োজনীয়তা ভালোভাবে বুঝে একটি আকর্ষণীয় প্রোপোজাল লিখুন।
দর কষাকষি: ক্লায়েন্টের সাথে দর কষাকষি করে একটি উপযুক্ত দাম নির্ধারণ করুন।
ধাপ ৫: কাজ শুরু করুন এবং সম্পন্ন করুন
সময়সীমা: কাজের সময়সীমা মেনে চলুন।
যোগাযোগ: ক্লায়েন্টের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখুন।
মান: কাজের মান নিশ্চিত করুন।
ধাপ ৬: রিভিউ সংগ্রহ করুন
পজিটিভ রিভিউ: ক্লায়েন্টের কাছ থেকে পজিটিভ রিভিউ সংগ্রহ করুন। এটি আপনার ভবিষ্যৎ কাজের জন্য সহায়ক হবে।
ফ্রিল্যান্সিং সফল করার জন্য আরও কিছু টিপস:

মনে রাখবেন এখানে প্রতিনিয়ত আপডেট হয় যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার চেষ্টা করতে হবে,

নিজেকে আপডেট রাখুন: আপনার দক্ষতাকে নিয়মিত আপডেট রাখুন।
নেটওয়ার্কিং: অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের সাথে যোগাযোগ রাখুন।
মার্কেটিং: নিজেকে মার্কেটিং করুন।
ধৈর্য ধরুন: সফলতা অর্জনের জন্য সময় লাগতে পারে।
আরও জানতে চাইলে, আপনি অনলাইনে বিভিন্ন ফোরাম, ব্লগ এবং ভিডিও দেখতে পারেন।

মনে রাখবেন, ফ্রিল্যান্সিং একটি চ্যালেঞ্জিং কিন্তু স্বাধীন পেশা। যদি আপনি কঠোর পরিশ্রম করেন এবং নিজেকে উন্নত করতে থাকেন, তাহলে আপনি অবশ্যই সফল হবেন।

আপনার সফল ফ্রিল্যান্সিং জীবনের শুভকামনা!

আপনি যদি মনে করেন আজ কাজ শিখব আজ থেকে ইনকাম করব তাহলে এটা আপনার ভুল ধারণা প্রথমে আপনার কাজটাকে ভালোভাবে শিখতে হবে কাজ শিখতে অনেকটাই সময় লাগবে যেমন এক থেকে দুই বছর যদি এতোটুকু ধৈর্য থাকে আপনার তাহলে আপনি খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে পারবেন ধৈর্য না থাকলে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য না।

ফ্রিল্যান্সিং কাদের জন্য

ফ্রিল্যান্সিং কারো জন্যই হতে পারে যার কোনো নির্দিষ্ট দক্ষতা বা জ্ঞান আছে। আপনার যদি কোনো বিশেষ কাজে দক্ষতা থাকে, তাহলে আপনি সেই দক্ষতা ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং কাদের জন্য উপযুক্ত হতে পারে:

বিভিন্ন ক্ষেত্রের পেশাদাররা: গ্রাফিক ডিজাইনার, ওয়েব ডেভেলপার, কন্টেন্ট রাইটার, ভাষা অনুবাদক, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটার, ভিডিও এডিটর, অ্যাকাউন্টেন্ট, এবং আরও অনেক।
ছাত্র-ছাত্রীরা: নিজের দক্ষতা বাড়ানোর পাশাপাশি অতিরিক্ত আয়ের উৎস হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারে।
গৃহবধূরা: ঘরে বসে নিজের পছন্দের কাজ করে আয় করতে পারে।
অবসরপ্রাপ্তরা: অবসর সময় কাজে লাগিয়ে আয়ের একটি উৎস হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারে।
যারা নিয়মিত চাকরি করতে চায় না: নিজের সময় নিজে নির্ধারণ করে কাজ করতে চায়, তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং একটি ভালো বিকল্প।

আপনার যদি ধৈর্য না থেকে থাকে তাহলে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য না ফ্রিল্যান্সিং থেকে ভালো একটা পজিশনের নিতে গেলে অনেক কষ্ট করতে হয় অনেক ধৈর্য ধরতে হয় ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেই আপনি ইনকাম করতে পারবেন এটা কিন্তু না প্রথমে আপনার কাজটাকে ভালোভাবে শিখতে হবে তারপরে সফলতা আসবে কোথাও থেকে সফলতা আনতে গেলে তো একটু কষ্ট করতে হবেই কষ্টের ফল অনেক সুন্দর হয়।

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখতে কত সময় লাগে

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত সময় লাগে, সেটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনি কোন স্কিল শিখতে চাচ্ছেন এবং আপনার আগের অভিজ্ঞতা কেমন।

কেন সময় এতটা পরিবর্তনশীল হতে পারে?

স্কিলের জটিলতা: গ্রাফিক ডিজাইন শেখা এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। ওয়েব ডেভেলপমেন্টে বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে হতে পারে, যা সময়সাপেক্ষ।
আপনার আগের জ্ঞান: যদি আপনার আগে কোনো ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং জ্ঞান থাকে, তাহলে আপনি অনেক দ্রুত নতুন স্কিল শিখতে পারব

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ শিখতে হবে স্কিলতে অনেক স্ট্রং করতে হবে মনে রাখবেন অল্প বিদ্যা ভয়ংকর কাজ শিখতে অন্তত ১-২ বছর সময় লেগে যাবে তবে কাজ শেখার পাশাপাশি এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং এমন একটা সেক্টর এখানে যার দক্ষতা যত বেশি তার মূল্য তত বেশি।

আপনি অল্প কাজ শিখে যদি কাজ করতে চান তাহলে আপনার অনেক ক্ষতি হবে অল্প কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং করাটা পুরোই বোকামি তার জন্য প্রথমে আপনি যে টপিক্সের উপর কাজ করতে চান সেই টপিক্সের উপর কাজটা ভালোভাবে শিখতে হবে দীর্ঘ কঠোর পরিশ্রম করতে হবে তাহলেই আপনি সফলতা পাবেন।

আমার কথায় যদি কোন ভুল ত্রুটি থাকে তাহলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।

Posted on Leave a comment

অনলাইন জুয়া মরণ ফাঁদ

জুয়া মানুষকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়, এটা একটা সত্যি। আসুন বিষয়টা একটু বিস্তারিতভাবে আলোচনা করি।

জুয়া কেন মানুষকে ধ্বংস করে?

অর্থনৈতিক ধ্বংস: জুয়ার মূল লক্ষ্য হলো সহজে অর্থ উপার্জন করা। কিন্তু বাস্তবতা হলো, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জুয়া খেলোয়াড়রা তাদের সবকিছু হারিয়ে ফেলে। তারা তাদের সঞ্চয়, সম্পত্তি, এমনকি পরিবারের জন্য জমানো টাকাও জুয়ায় খেয়ে ফেলতে পারে।
সামাজিক সম্পর্কের অবনতি: জুয়া খেলোয়াড়রা তাদের পরিবার, বন্ধুবান্ধবদের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করে ফেলতে পারে। তারা জুয়ার কারণে মিথ্যা বলে, চুরি করে, এমনকি অপরাধে জড়িয়ে পড়তে পারে।
মানসিক সমস্যা: জুয়া খেলোয়াড়রা প্রায়ই মানসিক সমস্যায় ভোগে। তারা হতাশা, উদ্বেগ, চাপ, এমনকি আত্মহত্যার চিন্তায় ভুগতে পারে। জুয়া তাদের জীবনকে অস্থির করে তোলে এবং তারা সবসময় ভবিষ্যতের জন্য চিন্তিত থাকে।
আইনী জটিলতা: অনেক দেশে জুয়া খেলা অবৈধ। জুয়ায় জড়িত হওয়ার কারণে একজন ব্যক্তি আইনী জটিলতায় পড়তে পারে এবং জেল খাটতে পারে।
জুয়ার বিকল্প:

জুয়া খেললে পরিবারের সকল সদস্যের ও সমস্যা হবে আপনার জন্য কেন আপনার পরিবার কষ্টতে থাকবে জুয়া এমন একটি ফাঁদ যেখানে একবার ঢুকলে আপনাকে নিঃস্ব করে দিবে আপনি বুঝতেও পারবেন না।

সঞ্চয়: অর্থ উপার্জনের পরিবর্তে সঞ্চয় করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
নতুন দক্ষতা অর্জন: কোনো নতুন দক্ষতা অর্জন করে নিজের আয় বাড়ানোর চেষ্টা করুন।
পরিবার ও বন্ধুদের সাথে সময় কাটান: জুয়ার পরিবর্তে পরিবার ও বন্ধুদের সাথে সময় কাটান।
হবি গড়ে তুলুন: কোনো হবি গড়ে তুলুন, যেমন পড়া, চিত্রকর্ম, বাগান করা ইত্যাদি।
মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন: যদি জুয়া থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন হচ্ছে, তাহলে একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
সারসংক্ষেপ:

অনেকে আছে যারা জুয়া খেলতে খেলতে জীবনটাকে একেবারে নষ্ট করে দিছে এটি এক এমন একটি নেশা এখানে আপনার লস নিশ্চিত কেউ কখনো জুয়া খেলে ভালো কিছু করতে পারে নাই বরং ধ্বংসের দিকে চলে গেছে।

জুয়া একটা মারাত্মক অভ্যাস। এটি মানুষের জীবনকে ধ্বংস করে দেয়। তাই জুয়ার ফাঁদে পা না দেওয়াই ভালো। যদি কেউ ইতিমধ্যে জুয়ায় আসক্ত হয়ে পড়ে থাকে, তাহলে তাকে অবশ্যই এ থেকে মুক্তি পেতে চেষ্টা করতে হবে।

“জুয়া খেলে রাতারাতি ফকির” এই প্রবাদটি আমাদেরকে জুয়ার ভয়ানক পরিণতির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। জুয়া শুধুমাত্র অর্থনৈতিক ক্ষতিই নয়, এটি পরিবার, সমাজ এবং ব্যক্তির মনস্তত্বের উপরও বিরূপ প্রভাব ফেলে।

জুয়া এমন একটা জিনিস এখানে আপনাকে রাতারাতি কোটিপতি করে দিতে পারে এবং রাতারাতি ফকিরও করে দিতে পারে,

জুয়ার ক্ষতিকর প্রভাব
অর্থনৈতিক ধ্বংস: জুয়ায় জিতে যাওয়ার লোভে মানুষ প্রায়ই সবকিছু হারিয়ে ফেলে। বাড়ি-বাড়ির মালিকানা, গাড়ি, জমিজমা, এমনকি পরিবারের জন্য জমানো টাকাও জুয়ার টেবিলে চলে যায়।
পারিবারিক বিচ্ছেদ: জুয়ার কারণে অনেক পরিবার ভেঙে পড়ে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অবিশ্বাস, ঝগড়া, এবং শেষ পর্যন্ত বিচ্ছেদও হতে পারে।
সামাজিক বিতর্ক: জুয়া খেলা সামাজিকভাবে গৃহীত নয়। জুয়াড়ীরা সমাজ থেকে নিজেদের বিচ্ছিন্ন করে ফেলে এবং সমাজের কাছ থেকে সম্মান হারায়।
মানসিক সমস্যা: জুয়া এক ধরনের মানসিক রোগ। জুয়ার আসক্তি মানুষকে হতাশা, উদ্বেগ, এবং অনিদ্রায় ভোগায়।
আপরাধ: জুয়ার কারণে অনেকেই অবৈধ কাজে জড়িয়ে পড়ে। ঋণের বোঝা থেকে মুক্তির জন্য চুরি, ডাকাতি, এমনকি হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনা ঘটতে পারে।
কেন মানুষ জুয়ায় আসক্ত হয়?
লোভ: অল্প সময়ে অনেক টাকা অর্জনের লোভ মানুষকে জুয়ার দিকে ঠেলে দেয়।
হতাশা: হতাশাগ্রস্ত মানুষ জুয়ায় আশ্রয় খোঁজে।
একাচ্ছন্নতা: একাচ্ছন্ন মানুষ জুয়ার মাধ্যমে অন্যদের সাথে মিশতে চায়।
উত্তেজনা: জুয়ার উত্তেজনা অনেক মানুষের পছন্দ হয়।
জুয়া থেকে বাঁচার উপায়
সচেতনতা: জুয়ার ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতন হওয়া।
মনোবল বৃদ্ধি: নিজের মনোবল বৃদ্ধি করে জুয়ার প্রতি আকর্ষণ কমাতে হবে।
পরিবার ও বন্ধুদের সাহায্য: পরিবার ও বন্ধুদের সাহায্য নিয়ে জুয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
মনোরোগ চিকিৎসা: প্রয়োজনে মনোরোগ চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত।
সুতরাং, জুয়া একটি মারাত্মক সমস্যা। এটি থেকে দূরে থাকাই উত্তম।

আপনি একবার জুয়ার প্রতি আসক্ত হলে জুয়া থেকে বেরোনো অনেক কঠিন এটি একটি ভয়ংকর নেশা নিমিষে আপনাকে ফকির করে দেবে আপনি বুঝতেও পারবেন না কখনো আপনি আপনার পরিবারের কাল হয়ে দাঁড়াবেন।

পুরোপুরি জুয়াতে আসক্ত হলে কি করবেন

জুয়ায় আসক্ত হয়ে পড়লে এটি একটি গুরুতর সমস্যা, যা ব্যক্তিগত জীবন, পারিবারিক সম্পর্ক এবং অর্থনৈতিক অবস্থাকে ধ্বংস করে দিতে পারে। যদি আপনি বা আপনার পরিবারের কেউ জুয়ায় আসক্ত হয়ে থাকেন, তাহলে দেরি না করে সাহায্য নেওয়া উচিত।

জুয়ার আসক্তি থেকে মুক্তির পথ:

স্বীকার করুন: প্রথম ধাপ হলো স্বীকার করা যে আপনি জুয়ায় আসক্ত। অনেকেই এই বিষয়টি মেনে নিতে চান না, কিন্তু এটি মুক্তির প্রথম পদক্ষেপ।
সাহায্য চান: একা এই সমস্যা মোকাবেলা করা কঠিন। পরিবার, বন্ধু, থেরাপিস্ট বা একটি স্বাধীন সহায়তা গ্রুপের সাহায্য নিন।
জুয়া থেকে দূরে থাকুন: জুয়া খেলার সব ধরনের সুযোগ থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। এতে জুয়ার ক্যাসিনো, অনলাইন জুয়া সাইট এবং জুয়া খেলার সঙ্গীদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা অন্তর্ভুক্ত।
নতুন অভ্যাস তৈরি করুন: জুয়ার বদলে অন্য কোনো স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তুলুন, যেমন ব্যায়াম, ধ্যান, পড়াশোনা বা কোনো নতুন হবি শিখা।
মনোরোগ চিকিৎসা: জুয়ার আসক্তি একটি মানসিক রোগ। একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্যে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
স্বাধীন সহায়তা গ্রুপ: অন্যান্য জুয়া আসক্ত ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের অভিজ্ঞতা থেকে শিখুন এবং সমর্থন পান।
জুয়ার আসক্তির লক্ষণ:

যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জুয়া থেকে বেরোনোর চেষ্টা করুন অভ্যাসটাকে পরিবর্তন করুন চেষ্টা করলে উপায় হয়

জুয়ার প্রতি অতিরিক্ত আগ্রহ
জুয়ায় হারানো টাকা ফিরিয়ে আনার জন্য আরো বেশি জুয়া খেলা
জুয়ার কারণে কাজ, পরিবার বা সামাজিক জীবন নষ্ট হওয়া
জুয়ার কারণে মিথ্যা বলা
চুরি করা বা আইন ভঙ্গ করা
অস্থিরতা, উদ্বেগ এবং হতাশা
কেন জুয়ায় আসক্তি হয়:

জুয়ার আসক্তির পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, যেমন:

জেনেটিক কারণ
পরিবারের সদস্যদের জুয়ার আসক্তি
মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা
সামাজিক চাপ
মনে রাখবেন:

জুয়ার আসক্তি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। ধৈর্য ধরে চিকিৎসা চালিয়ে গেলে আপনি নিজের জীবনকে পুনর্নির্মাণ করতে পারবেন।

একবার জুয়াতে পা দিলে আপনি বেরোতে পারবেন না কিন্তু সবই নিজের ইচ্ছা আপনি যদি জুয়া না খেলেন তাহলে আপনাকে জুয়া খেলাবে কে নিজের মনকে আগে স্থির রাখুন।

জুয়ার আসক্তি থেকে বের হওয়া একটি কঠিন কিন্তু সম্ভব কাজ। অনেকেই এই আসক্তি থেকে মুক্তি পেয়েছে এবং নতুন জীবন শুরু করেছে। আপনিও পারবেন।

জুয়া থেকে বের হওয়ার কিছু উপায়:

স্বীকার করুন যে আপনি আসক্ত: প্রথম ধাপ হলো স্বীকার করা যে আপনি জুয়ার আসক্ত। এটি একটি কঠিন পদক্ষেপ হতে পারে, কিন্তু এটি সুস্থ হওয়ার প্রথম পদক্ষেপ।
সাহায্য চান: একা লড়াই করা কঠিন হতে পারে। পরিবার, বন্ধু, থেরাপিস্ট বা আসক্তি নিরাময়ের গ্রুপের কাছে সাহায্য চান।
জুয়া খেলার সব ধরনের প্রলোভন এড়িয়ে চলুন: জুয়া খেলার স্থান, মানুষ বা অনলাইন সাইটগুলো থেকে দূরে থাকুন।
নতুন অভ্যাস তৈরি করুন: জুয়ার বদলে অন্য কোনো কাজে মনোযোগ দিন। যেমন, বই পড়া, ব্যায়াম করা, নতুন হবি তৈরি করা।
আর্থিক পরিকল্পনা করুন: একটি বাজেট তৈরি করুন এবং তা অনুসরণ করুন।
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করুন: ভালো খাবার খান, পর্যাপ্ত ঘুম নিন এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
ধৈর্য ধরুন: জুয়া থেকে মুক্তি পাওয়া সময় সাপেক্ষ। হতাশ হবেন না, ধীরে ধীরে এগিয়ে যান।
কোথায় সাহায্য পাবেন:

আসক্তি নিরাময়ের কেন্দ্র: এই কেন্দ্রগুলোতে আপনি বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে সাহায্য পাবেন।
স্বাস্থ্য বিভাগ: আপনার এলাকার স্বাস্থ্য বিভাগে যোগাযোগ করুন।
পরিবার ও বন্ধুরা: আপনার পরিবার ও বন্ধুরা আপনাকে সাপোর্ট করতে পারে।
অনলাইন সম্প্রদায়: অনলাইনে জুয়া থেকে মুক্তি পাওয়া অনেক মানুষের গ্রুপ রয়েছে।
মনে রাখবেন: জুয়া থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। আপনি একা নন। অনেকেই আপনার মতোই এই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন এবং তারা সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

জুয়া মানুষকে ধ্বংস করে দেয় এর জন্য জুয়া থেকে বিরত থাকুন কেউ জোয়ার পথে হাঁটলে তাকে নিষেধ করুন।

আমার কথায় কোন ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমা করে দিবেন

Posted on Leave a comment

চাকরির পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব

আপনি কোন চাকরি করতেছেন তার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন এটা কি সম্ভব আপনি চাকরির পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন কিনা পসিবল মানে কি আপনি সারাদিন কাজ করলেন আপনার অফিসে অফিসে সব সময় কাজ করতে হয় না অফিসের কাজের আপনি কিছু প্রজেক্ট এর কাজ করে নিলেন এবং বাড়ি আসলেন বিকালে এবং সন্ধ্যার পরে কাজ নিয়ে বসলেন এবং রাতে বাইরের সাথে কথা বলে মোটামুটি কাজের ব্যাপার গুলো কমপ্লিট করে ফেললেন এটা কোন ব্যাপারই না আপনি চাকরিও করতেছেন এবং ফ্রিল্যান্সিংও করতেছেন।

কিন্তু এত গেল সরল রেখার উপরে কিছু কথা যেইটা আমরা খালি চোখে দেখতে পারতেছি সেইটা কিন্তু এটা বলা যত সহজ আসলে কি ব্যাপারটা তত সহজ বাস্তব অভিজ্ঞতার কথা যদি বলি তাহলে দেখা যায় প্রথম প্রথম অনেক আগ্রহ থাকে এবং সবাই মোটামুটি বেস্ট প্রফেশন নিয়ে কাজ শুরু করেন কিন্তু দিনে দিনে আগ্রহর মাত্রাটা প্রতিনিয়ত কমতে থাকে কারণ আজ অফিস থেকে বেরোতে লেট হয়ে গেছে কাল কোন বন্ধুর বাড়িতে পার্টি এরেজমেন্ট পরের দিন কোন ফ্যামিলির প্রোগ্রাম তারপরের দিন অফিস ট্যুর এই সময় গুলোর কারণে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সময় দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না অনেকের।

এখন প্রশ্ন হতে পারে এরকম হওয়ার কারণ কি খুবই সহজ ব্যাপার অবসর সেই সাথে ক্লান্তি আপনি যখন সারাদিন অফিসে কাজ করছেন তখন আপনার বিভিন্ন ধরনের কাজের প্রেসার থাকে বিভিন্ন মানুষের সাথে কাজ করার পর বিভিন্ন অভিজ্ঞতা নিয়ে যখন বাড়িতে ফেরেন তখন নতুন করে কাজ করার এনার্জি খুব কম মানুষেরই থাকে শরীর ক্লান্ত হওয়ার পর তখন নতুন করে কাজ করার ইচ্ছাও করে না একটু গল্প গুজব করলেন ঘুরে আসলেন তারপর কাজে বসতে গেলে তখন দেখতেছেন টাইম ওভার হয়ে গেছে সকালে আবারো আপনার অফিস রয়েছে এখন কি তাহলে আসলেই বসে কাজ করা সম্ভব বেশিরভাগ মানুষের জন্য এই ধরনের ঘটনাগুলোই ঘটে।

এখন আপনি যদি খুব কষ্ট করে চেষ্টা করেন তাহলে হয়তো বা প্রতিদিন ২-৩ ঘন্টা কাজ করতে পারেন এখন কথা হচ্ছে আপনার বিপরীতে আর একটা ছেলে ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা কাজ করতেছে একটা অর্ডার পাওয়ার জন্য ১২ থেকে ১৫ ঘন্টা চেষ্টা করতেছে কিংবা নতুন কাজ শেখার জন্য নতুন কাজ করার জন্য সেখানে আপনি প্রতিদিন ২ থেকে ৩ ঘণ্টা সময় দিচ্ছেন এখন আপনি আপনার নিজেকে প্রশ্ন করেন তারপরে আনসার টা দেন যে ছেলেটা ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা চেষ্টা করতেছে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা তার বেশি নাকি ২-২ ঘণ্টা কাজ করতেছেন কাজ পাওয়া সম্ভব না আপনার বেশি।

কিন্তু হ্যাঁ আপনি যদি বিকাল বেলা বাড়িতে ফিরে এবং সন্ধ্যা থেকে ফুল এনার্জি নিয়ে বসতে পারেন তাহলে তো ভালো কোন কোথায় নাই আপনি মোটামুটি বেশ ভালো একটা সময় কাজের পিছনে দিতে পারতেছেন তখন আপনার জন্য এটি বেশ ভালো একটা ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে তো বুঝতেই পারতেছেন নির্দিষ্ট চাকরির পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করার সবথেকে বড় সমস্যাটা কি সমস্যাটা হচ্ছে আপনার শারীরিক ক্লান্তি এবং অবসর যখনই এই ক্লান্তি বা অবসর চলে আসতেছে তখনই সেই কাজ করার আগ্রহ টা থাকে না আপনি যদি এই ক্লান্তি এবং অবসাদ দূর করতে পারেন তাহলে অবশ্যই ভালো কিছু করতে পারবেন।

এত গেল আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন কিনা এবং ফ্রিল্যান্সিং করতে গেলে আপনার প্রতিবন্ধ গুলা কি কি এবং সেগুলো কিভাবে সলভ করবেন এবার চলুন জেনে নিই এর কোন বিকল্প রয়েছে কিনা দেখুন আপনার যে ক্লান্তি আসবে বা ও বসার আসবে এটাই স্বাভাবিক এই ক্লান্তির পাশাপাশি আমি কি নতুন করে কোন একটি মাধ্যম যোগ করতে পারি না কিংবা নতুন কিছু করা কি একেবারেই থেমে যাবে অবশ্যই না আপনারা যারা চাকরির পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করতে যাচ্ছেন তাদের জন্য সবথেকে ভালো বিষয়গুলো হচ্ছে ব্লগিং এপিলিয়েট কিংবা ইউটিউবিং এর মত বিষয়গুলো যে কাজগুলোর জন্য আপনার বাড়টি কোন প্রেশার নাই চাকরির পাশাপাশি সেই কাজগুলোই করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে বায়ার খোঁজার একটা প্রেশার থাকে কাজ করার একটা প্রেশার থাকে কাজ করে সময়মতো সাবমিট করার একটা প্রেশার থাকে ওইদিকে আপনার অফিসের কাজের প্রেসার ভাই আপনি মানুষ প্রেসার কুকার না শুনেন ভাই ভালো বুদ্ধি দি যে ধরনের কাজে এত প্রেসার নাই আপনি সেই ধরনের কাজগুলো করেন যেমন ধরুন বুলাগ এর কথা বলেছি ব্লাগ এর ক্ষেত্রে কি হয় প্রথমে আপনি একটা টপিক বেছে নিলেন টপিকের উপরে ওয়েবসাইট তৈরি করলেন প্রতিদিন ওই টপিকসের উপরে আর্টিকেল লিখলেন এবং বিভিন্ন পোস্টগুলা আপনার ওয়েবসাইটে আপলোড করতে থাকলেন।

এরপরে ওই কনটেন্ট গুলো আপনি মার্কেটিং করতে থাকলেন তারপর এই সার্স রেজাল্ট টা আপনার প্রথম পেজে শো করবে তখন বিভিন্ন ধরনের মানুষজন আপনার ওয়েবসাইটে আসবে এসে এই আর্টিকেল গুলো পড়বে যখন আপনার বিভিন্ন মানুষ আপনার ওয়েবসাইটে এসে আর্টিকেল পড়বে তখন গুগল কি করবে গুগল আপনার ওই আর্টিকেলের উপর অ্যাড বসাবে যখন ওই এডগুলো বসাবে এই এড কোম্পানি গুগলকে টাকা দিচ্ছে আর গুগল কোম্পানি আপনার মাধ্যমে অ্যাড দেখানোর জন্য আপনাকে একটা অংশ দিচ্ছে এভাবে আপনি প্রতিদিন ইনকাম করতে পারবেন।

Posted on Leave a comment

যে কারণে ছাত্রদের ক্যারিয়ার নষ্ট হয়

প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষার বাহিরে কয়েক বছর থাকলে বাস্তব শিক্ষা আর প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষার ভিতরে পার্থক্য বুঝা যায় ব্যাপারটা আরেকটু সহজ করি ধরেন আপনি এখন যে ক্লাসে পড়েন তার থেকে দুই বছর আগের যে কোন ক্লাসের কোন এক্সামে যদি আপনাকে বসিয়ে দেয়া হয় তাহলে কি আপনি আগের মতো অতটা ভালো করতে পারবেন বেশিরভাগ সবার উত্তর হবে না।

কিন্তু আপনি এখান থেকে যে পাঁচ বছর বা দশ বছর আগে যে স্কিন টা শিখেছিলেন আপনি কিন্তু আজও সেই স্কিনে এসপার্ট সেটা হতে পারে সাইকেল চালানো সাঁতার কাটা কম্পিউটার চালানো ড্রাইভিং করা আপনার স্কিন টা কিন্তু এখনো আগের মতই আছে এটাই প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং বাস্তব শিক্ষার পার্থক্য এবং আমাদের দেশের স্টুডেন্টরা কোন বিষয়ে ভুল করে জানেন স্টুডেন্ট লাইফে তাদের কেরিয়ার প্লান করা থেকে টুর প্লান এবং কালচারাল প্লান করে সময় বেশি কাটায় আর এর কারণেই আমাদের দেশে ভাল কোন কবি হয় না সাহিত্যিক হয় না লেখক হয় না বিজ্ঞানীক হয় না কিংবা আমাদের দেশের স্টুডেন্টরা বড় কোন কোম্পানি দাঁড় করাতে পারে না এখন প্রশ্ন হচ্ছে এর থেকে বাঁচার উপায় কি।

1/Skill development

আমি অলরেডি বলেছি প্রাকটিক্যালি স্কিল গুলা আমরা সাধারণত ভুলি না তাই স্টুডেন্ট লাইফে আমাদের যত বেশি সম্ভব তত বেশি প্র্যাকটিকাল ইস্কিল গেইন করতে হবে সেটা হতে পারে রোলিক সিপ সলভ করা অথবা প্রোগ্রামিং আপনার পরীক্ষা খারাপ হইতে পারে পরীক্ষায় মার্কস কম আসতে পারে কিন্তু স্কিল এমন একটা জিনিস যেটা আপনার সাথে কখনো বেইমানি করবে না তাই যত বেশি পারেন প্র্যাকটিক্যাল স্কেলে নিজেকে এক্সপার্ট করে ফেলেন যা ইচ্ছা সেকেন যত বেশি পারেন শিখেন তারপরে যেইটা আপনার কাছে সব থেকে ভালো লাগবে সেটা থেকে আপনি নিজেকে টপ লেভেলের এক্সপার্ট করে ফেলেন।

2/Reading

আমাদের দেশের বেশিরভাগ স্টুডেন্টরা পড়াশোনার বাহিরে বেশি পড়াশোনা করে না পড়াশোনা করে শুধু মাত্র একটা রেজাল্টের জন্য যদি কখনো সিলেবাস কমানো হয় তাতে কিন্তু তারা এক্সট্রা পড়ে না আমরা কিন্তু পড়ালেখাটা কোন কিছু জানার জন্য শেখার জন্য পড়ি না শুধুমাত্র একটা রেজাল্টের জন্য আর এই কারণেই একটা বা দুইটা ক্লাস পার হয়ে গেলে সেই আগের কোন একটা টপিক আমরা পরবর্তীতে ভালো করতে পারিনা আর এই কারনে আমাদের সবার উচিত পড়াশোনা থেকে আইডিয়া জেনারেট করা পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন রকমের বই পড়েন সেই বই থেকে আপনি অনেক বেশি জানতে পারবেন শিখতে পারবেন।

3/Start earning

জীবনে টাকা থাকাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ টাকা আপনাকে ডিলিটলি সুখ দিবে না কিন্তু যে জিনিসগুলা আপনাকে সুখে রাখতে পারে তার প্রতিটা জিনিসের জন্যই আপনাকে টাকারই দরকার পড়বে এবং আপনার কাছে যদি এনাফ টাকা-পয়সা থাকে তাহলে আপনি মোটামুটি জীবনের বেশিরভাগ সময় সবকিছুই খুবই সাজসন্দে করতে পারবেন পাশাপাশি স্কিল আর মানি এই দুইটা বিষয় মানুষকে কনফিডেন্স দেয় তার জন্য আপনার কাছে যদি টাকা পয়সাও থাকে তাহলে দেখবেন আপনার অটোমেটিকলি ভাবে কনফিডেন্স বুষ্ট হচ্ছে তার জন্য আপনাকে কম বয়সেই ইনকামিং শুরু করতে হবে যেকোনো ভাবে।

4/communication skill

আমাদের বেশিরভাগ স্টুডেন্টদের কমিউনিটিশন স্কিল খুবই খারাপ ইভেন বেশিরভাগ মানুষ প্রোপারলি হেন্ড শপ টাও করতে পারেনা ভার্সিটিতে পড়া কোন স্টুডেন্টদের জিজ্ঞাসা করবেন দেখবেন তাদের বেশিরভাগের কোন প্রফেশনাল সিভি নাই তারা কোন ভাল প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে পারেনা তারা মঞ্চে দাঁড়িয়ে দশ জনের সামনে কথা বলতে পারে না নার্ভাস হয়ে পড়ে এইগুলো সমস্যা আমাদের সমাজে খুবই একটা নরমাল একটা বিষয় ক্যারিয়ারের জন্য একটা বাজে একটা জিনিস তাই আমাদের এই বিষয়টা অনেক বেশি ডেভেলপ করতে হবে।

5/Career planning

আমরা বেশিরভাগ মানুষ পড়তে হয় তাই পড়ি কেন পড়তেছি কি জন্য পড়তেছি পরে আমার উদ্দেশ্যটা কি হবে আমি কি করবো নেক্সট স্টেপ কি হওয়া উচিত আমরা এগুলো বেশিরভাগ চিন্তা করি না এই কারণে দেখা যায় এসএসসিতে সাইন্স নিয়েছে ইন্টারেস্টে দেখা যাচ্ছে আর্স বা কমার্সে চলে গেল কথা হচ্ছে যদি আমার রাষ্ট্রবিজ্ঞানী পড়তে হয় তাহলে আমি চারটা বছর সাইন্স নিয়ে কেন পড়লাম আমি তো অন্য কিছু করতে পারতাম জানতে কোন সমস্যা নাই কিন্তু আমরা ক্যারিয়ার সেট করতে পারি না এর জন্য ঠিকভাবে এগোতে পারিনা অবশ্যই আমি এখানে দোষের কোন কিছু দেখছি না হ্যাঁ আপনি রাষ্ট্রবিজ্ঞানে চান্স পেয়েছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে পড়েন এর আগে চার বছর সায়েন্স নিয়ে পড়ছেন খুব একটা দোষ হয়ে গেছে না খুব একটা বেশি দোষ হয় নাই কিন্তু প্রপার হত আপনার যেকোনো একটা ক্যারিয়ার ক্লান্ত তাই প্রথম থেকেই আমাদের ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবতে হবে।

Posted on Leave a comment

Ezycourse দিয়ে কোডিং ছাড়াই ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম

বর্তমানে কিন্তু যে কেউ চাইলেই অনলাইনে ইনকাম শুরু করতে পারেন কিভাবে অনেক উপায় আছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে online teaching বা online training আমাদের প্রত্যেকের কোন না কোন দক্ষতা থাকে আপনি যদি আসলেই একটা সেক্টরে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু চাইলেই আপনি আপনার দক্ষতা কে কাজে লাগাতে পারেন অন্যকে শেখাইতে পারেন।

E-Learning বর্তমান খুবই জনপ্রিয় একটা ব্যাপার অনেকে অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে টিচিং প্রফেশনালে আসতেছে রেগুলার জব কিংবা বিজনেসের পাশাপাশি অনলাইনে ট্রেনিং দেওয়ার মাধ্যমেও বেশ ভালো অংকের টাকা উপার্জন করতেছে আপনিও চাইলে অনলাইনে ইনকাম শুরু করতে পারেন তার জন্য কি করতে হবে দুইটা কাজ করতে হয় প্রথমত একবার একাধিক কোর্স থাকতে হবে যেগুলো আপনার স্টুডেন্টরা কিনতে পারবে আর দ্বিতীয়তঃ মার্কেটিং করে এই কোর্সগুলো বিভিন্ন মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।

মার্কেটিং এর জন্য আপনি চাইলে আপনি ইউটিউব বা ফেসবুকে লেকচার আপলোড করতে পারেন বিভিন্ন টিপস শেয়ার করতে পারেন পাশাপাশি ফেসবুক কিংবা গুগল এডও রান করতে পারেন কিন্তু ওয়েবসাইটের জন্য কি করবেন ওয়েবসাইটের জন্যও অনেক সলিউশন আছে কিন্তু যারা স্পেশালি কোন কোর্স লঞ্চ করতে চাচ্ছেন যারা অনলাইনে কোন কিছু শেখাতে চাচ্ছেন তাদের জন্য পুরো সিস্টেমটাকে সহজ করে দিয়েছে ezycourse তার কারণ ezycourse দিয়ে ওয়েবসাইট বানাতে না আপনার কোন ডেভলপার টিম লাগবে না কোন কোডিং স্কিল এর দরকার পড়বে অর্থাৎ কোন ডেভলপার টিম কোডিং নলের ছাড়াই আপনি নিজে নিজেই আপনার জন্য ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন।

বিষয়টা দারুন না ezycourse কিবা এরা কার ezycourse মিলিয়ন ডলারের বাংলাদেশী SaaS LMS platform যেটার অফিস সিলেটে এবং এটা ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই মাত্র কয়েক ক্লিকে আপনার ওয়েবসাইট বানিয়ে নিতে পারবেন কোন ওরকম কোডিং স্কিল ছাড়াই মজার ব্যাপার হচ্ছে ezycourse প্ল্যাটফর্মটি বিশ্বব্যাপী হাজার হাজার কোর্স ক্রিকেটারদের সস্তর জায়গা করে নিয়েছে ezycourse একটি অনলাইন কোর্স প্লাটফর্ম যা পাল্লা দিচ্ছে ওয়ার্ল্ড এর টপ কিছু জায়ান্ট প্লাটফর্মের সাথে এবং আপনি জেনে খুশি হবেন যে ezycourse এ এমন কিছু ইউনিক ফিসার আছে যে যা বিশ্বের অন্যান্য কোর্স প্লাটফর্মে নাই।

কি আছে ezycourse তোরে পাল্টা প্রশ্ন করতে হয় কি নেই ezycourse এ আপনি যদি অনলাইন কোচের সাথে পরিচিত হয়ে থাকেন তাহলে ব্যাপারটা বুঝা আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে অনলাইন কোর্স সেল করার জন্য আপনার দরকার ফুল ফাংশনাল ওয়েবসাইট ezycourse এর মাধ্যমে খুব সহজেই মাত্র কয়েক মিনিটের মাধ্যমে একটি ফুল ফাংশনাল ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারবেন এবং শুধুমাত্র ওয়েবসাইট তৈরি নয় একই সাথে পেয়ে যাবেন কিছু দুর্দান্ত ফিচার কি সেই ফিশার গুলো প্রথমেই আছি ezycourse এর নোকট বিল্ডারের কথাই।

কোন প্রকার কোডিং স্কিল ছাড়াই তৈরি করে নিতে পারবেন আপনার একটা প্রফেশনাল ওয়েবসাইট দ্বিতীয়তঃ আপনার কোর্স তৈরি করার জন্য প্রয়োজনীয় সকল টুলস এখানে পেয়ে যাবেন সহজেই কোর্স তৈরি এবং বিক্রি করতে পারবেন আপনি ফেসবুকের মত নিজস্ব একটি গ্রুপ তৈরি করতে পারবেন ezycourse এর কমিউনিটি ফিচার দিয়ে সেখানে ফেসবুকের মতোই পোস্ট করতে পারবেন কমেন্ট করতে পারবেন ezycourse এর কমিউনিটিশন টুলস ব্যবহার করে স্টুডেন্টের সাথে গ্রুপ বা প্রাইভেট চ্যাট করতে পারবেন।

এছাড়া মেম্বারশিপ ম্যানেজমেন্ট এর মাধ্যমে পুরো ওয়েবসাইট জুড়ে মেম্বারশিপ তৈরি এবং পরিচালনা খুব সহজেই করতে পারবেন পাশাপাশি ইজি কোর্সের ইমেইল মার্কেটিং টুলস দিয়ে খুব সহজেই আপনার কাস্টমারদের কাছে পৌঁছাতে পারবেন তাছাড়া ইভেন্ট পোস্ট করা ম্যানেজ করা এবং শিডিউল করার জন্য ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট টুলস এবং আপনি যে কোন ডিজিটাল বা বিজনেস প্রোডাক্টস বিক্রি করতে পারবেন আপনার ওয়েবসাইট থেকেই এর জন্য রয়েছে ezycourse ই-কমার্স ফিচার আরো রয়েছে মনিটাইজেশন টুলস দিয়ে ভিডিও লাইব্রেরী বানিয়ে প্রত্যেকটি ভিডিও থেকে ইনকাম করার সুযোগ।

তাছাড়া আপনার ওয়েবসাইটের জন্য একটা মোবাইল অ্যাপ বানিয়ে নিতে পারেন যেখানে আপনার পুরা কোর্স এবং ওয়েবসাইটটি মোবাইল অ্যাপে এক্সেস করা যাবে তবে আর কি চাই আপনারা জানেন বাংলাদেশেও অনলাইন কোর্স সেলিং এই ব্যাপারটা অনেক জনপ্রিয় কিন্তু যারা কোর্স তৈরি করে বা সেল করে।

Posted on Leave a comment

যে পাঁচটি কারণে আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার নষ্ট হতে পারে

যেকোনো প্রজেক্ট কমপ্লিট করার জন্য ম্যানেজার থাকে মার্কেটার থাকে ডেভলপার থাকে এছাড়াও কাজটা কমপ্লিট করার জন্য ডিলিটলি বা ইনডিনেটলি আরো অনেক মানুষ সম্প্রীৃদ্ধ থাকে কিন্তু একটা ফ্রিল্যান্সারের ক্ষেত্রে সে নিজেই অর্ডার খুঁজে সে নিজেই মার্কেটিং করে সে নিজেই কমিউনিটিশন করে এবং দিনশেষে কাজটা তার নিজেকেই করা লাগে।

একটা কাজ ভালোভাবে কমপ্লিট করার জন্য যেখানে একটা অফিসের ৬ থেকে ৭ জন মানুষ সরাসরি সম্প্রীৃদ্ধ থাকে সেখানে একটা ফ্রিল্যান্সার এই সম্পূর্ণ প্রজেক্ট একা একা হ্যান্ডেল করে এই কারণে অন্যান্য যে কোন পেশা থেকে ফ্রিল্যান্সিং পেশাটা অনেক বেশি চেলেঞ্জিং একে তো চ্যালেঞ্জিং তারপরেও এমন কিছু ভুল রয়েছে যে ভুলগুলো করলে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার একেবারেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে তাই আগে থেকেই সতর্ক থাকা উচিত কেন যেন আমরা সেই ভুলগুলো না করি কি সেই ভুলগুলা এমনই পাঁচটা বিষয় নিয়ে কথা বলব।

1/Misuses of time

ফ্রিল্যান্সারদের পক্ষে অনেক বড় সমস্যা হচ্ছে আমার বস আমি নিজেই আমি কাজ কখন করব আমি কখন কাজ করবো কখন করতে যাব সবকিছু ডিসাইড করি আমি নিজে এই কারণে অনেক সময় কি হয় অনেকে তারা সময়ের প্রোপার সৎ ব্যবহার করতে পারেনা তারা হয়তো বা মনে করে যে হ্যাঁ একটি কাজ আমি এখন না করে পরে করব কিন্তু পরে আপনি আদেও করতে পারবেন কিনা সুস্থ থাকবেন কিনা আপনার নতুন কোন অর্ডার আসবে কিনা আপনার টেকনিক্যাল কোন প্রবলেম হবে কিনা আপনি কিন্তু এগুলো সম্পর্কে জানেন না।

তার জন্য আপনার উচিত সব সময় সময়ের সদ্ব্যবহার করা আমি আমার সকল স্টুডেন্টকে সবসময় বলি এবং আমাদের কোর্সে এটা সব সময় বলা হয় আপনি যখনই একটা অর্ডার নিবেন চেষ্টা করেন খুব তাড়াতাড়ি অর্ডারটা কমপ্লিট করা এতে করে তারা পরবর্তীতে যদি কোন কাজ পাই সেটার জন্য তারা অনেক সময় পাচ্ছে দ্বিতীয়ত কোন অর্ডার বা কোন কাজ বায়ের কে যদি খুব দ্রুত কমপ্লিট করে দেওয়া যায় ভাই আরো অনেক বেশি খুশি হয়ে যায় খুব ভালো অংকের টিপস দেয় এবং পরবর্তীতে আরো বিভিন্ন প্রজেক্ট পাওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।

2/Dependency on marketplace

ফ্রিল্যান্সারদের ক্ষেত্রে বড় একটা সমস্যা আছে তারা ফাইবার বা আপওয়ার্ক কে অনেক বেশি অর্ডার পায় তারা বড় অংকের অর্ডার পাই বা প্রতিনিয়ত অর্ডার পাই তারা মনে করে খায় এখানেই তো আমার ক্যারিয়ার সেট হয়ে গেল আমি এইভাবে লাইফটাইম চালিয়ে দিব কিন্তু ফ্যাক্ট হচ্ছে তারা এইভাবে সারা জীবন চালাতে পারবেনা তার গিগ র‍্যাঙ্ক হারাবে তার আপওয়ার্ক এ অত বেশি ক্লাইন্ট আসবে না বা অত বেশি প্রজেক্ট সে কমপ্লিট করতে পারবেনা তখন কিন্তু তার আর্নিংটা প্রতিনিয়ত কমতে থাকবে।

এবং তখন সে বিভিন্ন ধরনের সমস্যাই সম্মুখীন হবে কারণ তার আরনিং কমে যাচ্ছে তার কাছে অর্ডার নাই যেটা করবেন আপনারা প্রথম থেকেই মার্কেট প্লেসে কাজ করতেছেন মার্কেট প্লেসে যে কাজটা করতেছেন এর পাশাপাশি মার্কেট প্লেস এর বাইরে এসে একাউন্ট করবেন মার্কেট প্লেসের বাইরে এক্সট্রাঙ্ক একটা স্ট্রং প্রফিট লো বিল্ড করবেন মার্কেট প্লেস এর বাইরে একটা পার্সোনাল আইডেন্টিটি ব্রান্ড আইডেন্টিটি তৈরি করবেন যেন আপনার মার্কেটপ্লেসে অর্ডার থাকবে না থাক আপনি যেন আপনার পার্সোনাল আইডেন্টিটি বা আইডেন্টিটি মাধ্যমে আপনি যেন আরও বেশি অর্ডার পেতে পারেন।

3/Shallow work

সেলোওয়ার্ক বলতে বুঝাচ্ছি আপনিও একটা কাজ করতেছেন কাজ করার পাশাপাশি আমি গান শুনতেছি আমি গল্প করতেছি যেহেতু আমি বাড়িতে বসে আছি আমি আমার পরিবারের সঙ্গে অন্য কোন আলোচনা করতেছি এইভাবে কাজ করলে আপনার কাজের ফোকাসটা ঠিক থাকে না তার কারণ আমরা একসাথে অনেকগুলো কাজ করতে পারি কিন্তু মার্কেটে ফোকাসিং টা আমরা করতে পারিনা কি হয় আপনার ওই মনোযোগটা নষ্ট হয়।

আপনার কাজের কোয়ালিটি টা কমতে থাকে এই ধরনের কাজ কখনো করবেন না যখন যেইটা করবেন তখন শুধুমাত্র সেটার উপর মনোযোগ দিবেন যখন আপনি ফ্যামিলি মেম্বারদের সাথে গল্প গুজব করবেন তখন আপনি গল্পটাই করেন অন্য কিছু করবেন না যখন গান শুনবেন তখন একা একা নিরিবিলি গান শোনেন আবার যখন কাজ করবেন তখন শুধু কাজটাই করেন কাজ করার সময় পাশে ফোন রেখে কোন চ্যাটিং বা হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাটিং দরকার নেই আপনি কাজটা করেন মনোযোগ দিয়ে কাজ শেষ হয়ে যাক তারপরে অনেক সময় পাবেন এগুলো করার।

4/Semi skil

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা যারা কাজটাকে এডভান্স লেভেলে না শিখে অল্প পর্যায়ে পর্যন্ত শিখে আর্নিং এর দিকে ছুঁকে যাই এবং আর্নিংটা যদি শুরু হয়ে যায় তখন আর নিজেকে স্কিল তৈরি করার চেষ্টা করি না কেমন ব্যাপার আমি আরো একটু বুঝাই ধরেন আপনি অফ পেজ এসইও শিখলেন একা শিখলে আপনি অর্ডার পাবেন মার্কেটে যথেষ্ট অর্ডার পাবেন সমস্যা নাই কিন্তু সে যদি অফ পেজ এসিওর পাশাপাশি ওয়ান পেজ ওসিও টা শিখে নেই টেকনিক্যাল এসিও টা শিখে নেয় তাহলে কিন্তু তার কাজের পরিধি বাড়বে সে কিন্তু আরো অনেক বেশি কাজ করতে পারবে।

তার আর্নিং বাড়বে তার বায়ারের সংখ্যা বাড়বে এবং সে নিজেই গ্র করতে পারবে কিন্তু শেষ শিখে নাই সে কি করছে শুধুমাত্র অফ পেজ এসিওটাই শিখে বসে আছে তাহলে কিন্তু সে যে পরিমাণে আর্নিং করতে পারতো সে সে পরিমাণে আর্নিংটা করতে পারতেছে না এছাড়া আর একটা যে প্রবলেম আছে এই ধরনের মানুষেরা তাদের শেখার মেন্টালিটি টা অনেক কম থাকে সে কারণে একটা পর্যায়ে যে মার্কেট অনেক বেশি ফার্স্ট হয়ে যায় এবং তারা পিছিয়ে থাকে সে কারণে তারা আর নতুন অর্ডার পায় না তার কারণে নতুন নতুন জিনিসপত্র শেখার আগ্রহ থাকতে হবে এবং শিখতে হবে।

5/Non business mind set

ফ্রিল্যান্সিং যারা করে তাদের ক্ষেত্রে একটা সমস্যা হয় মনে করেন যে হ্যাঁ আমি মনে হয় লাইফ টাইম ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবো এভাবে চালিয়ে যাব এটা আসলে হয় না আপনি যে টাইম নিয়ে এখন কম্পিউটারের সামনে বসতে পারতেছেন হয়তোবা ১২ ঘন্টা ১৬ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করতে পারতেছেন পরবর্তী টাইম আপনি এত বেশি টাইম দিতে পারবেন না আপনার সেই এনার্জি টা থাকবে না আপনার সেই ধৈর্য টা থাকবে না আপনার বডি ওই পরিমান সাপোর্ট আপনাকে দেবে না।

তার জন্য আপনাকে রেস্ট নিতে হবে বেশি আপনাকে তখন কাজের পরিমাণ কমাই আনতে হবে হয়তোবা চোখে প্রবলেম হবে অন্যান্য নানা ধরনের ঝামেলা হইতে পারে তার জন্য আপনাকে কাজের সময়টা কমিয়ে আনতে হবে এখন আপনি যখনই কাজের সময়টা কমাচ্ছেন তারমানে আপনার প্রজেক্ট কমে যাচ্ছে যেহেতু প্রজেক্ট কমে যাচ্ছে তার মানে আপনার আপনার আরনিং কুমে যাচ্ছে এখন একসময় ধরেন আপনি মান্থলি ৪০০০ ডলার ইনকাম করতেন হঠাৎ করে যদি সেইটা ২০০০ ডলার ১০০০ ডলার হয়ে যায় তখন তো সেটা আপনার জন্য প্রবলেম তার জন্য এই যে সারা জীবন আমি ফ্রিল্যান্সিং করে যাব এই মাইন্ড সেটআপ থেকে বের হয়ে এসে আপনি ফাস্টে শুরু করেন ফ্রিল্যান্সিং করেন আমি সব সময় বলি ফ্রিল্যান্সিং স্টার্ট করার জন্য খুবই ভালো।

কিন্তু আস্তে আস্তে এই টাইমটা ফ্রিল্যান্সিং বিজনেসে কনভার্ট করেন হয় অন্য কোন বিজনেস করেন ফ্রিল্যান্সিং থেকেই বিজনেসে কনভার্ট করেন কিভাবে আপনি টিম তৈরি করেন এই টিম দিয়ে আপনার কাজগুলো করিয়ে নিন ওই টিমের মাধ্যমে কাজ করান মার্কেটিং ডিপারমেন্ট রাখেন ডেভলপার রাখেন তারা আপনার কাজগুলো করবে তারা মার্কেটিং করবে আপনি তখন ম্যানেজমেন্ট লেভেলে চলে গিয়ে পুরা জিনিসটা কন্ট্রোল করেন অথবা সাইড ইনকামের দিকে ফোকাস করেন ফ্রিল্যান্সিং ছাড়বেন না আপনি করবেন এবং আপনার এক্সট্রা আর্নিং টা থাকুক যেন আপনার পরবর্তীতে আপনি কোন প্রবলেমে সম্মুখীন না হন তার জন্য ফ্রিল্যান্সিং খুবই ভালো শুরু করার জন্য অনেক আর্নিং করা যায় যারা করেন রেগুলা তারা জানেন না ফ্রিল্যান্সিং করে মোটামুটি অংকের ভালো ইনকাম করা যায় কিন্তু সারা জীবন এভাবে করে যেতে পারবেন না তার জন্য ওইটাকে বিজনেসে কনভার্ট করতে হবে।

Posted on Leave a comment

চারটি ফ্রিল্যান্সিং টিপস

আপনার মান্থলি টার্গেট যদি ২-৩ লাখ টাকার কম হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার অনলাইন জগতে না কাজ করাই ভালো তার কারণ আপনি অনেক চাকরি করেই মাসে ৪০ হাজার অথবা ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন অনেক ইজিলি

এবং কম কষ্ট করে সেটা উপার্জন করতে পারবেন তার কারণ চাকরির ক্ষেত্রে আপনি জাস্ট এটা কমান্ড হলো করেন প্রতিদিন একই কাজ করতে থাকেন আপনার যদি কোন ইমপ্রুভমেন্টের দরকার পড়ে কোম্পানি আপনার ট্রেন্ডিং শেষন নিয়ে থাকে কোম্পানি গ্রহ করতেছে কিনা কিভাবে গ্রহ করবে সে জিনিসগুলো আপনাকে কখনো চিন্তা করা লাগে না শুধুমাত্র কাজ ছাড়া বাকিটাই আপনি ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইন জগতে কাজের ক্ষেত্রে আপনাকে বলতে গেলে প্রায় ২৪ ঘন্টায় একটিভ থাকতে হয়।

প্ল্যান থেকে এক্সিকিউশন সবকিছুই আপনাকে করতে হবে রেস্পরেন্সিটি অনেক বেড়ে যায় এই কারণে এত কষ্ট করে অন্তত মাসে ২-৩ লাখ টাকা ইনকাম না হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে পুরা ব্যাপারটা আসলেই লস হয়ে যায় আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন আপনার ইনকাম যদি রেঞ্জে না থেকে এর থেকে ইনকাম কম হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার নিজেকে নেওয়া কাজ করা উচিত নিজেকে আরো ডেভেলপ করা উচিত যেন আপনি ওই রেঞ্জটা ধরতে পারেন ওই রেঞ্জটা ক্রস করে আরো এগিয়ে যেতে পারেন।

1/Never compromise with quality

দেখেন অনেক সময় কি হয় আপনি হয়তো বা একটা কাজ আরো বেটার ভাবে করতে পারতেন কিন্তু আপনি সেই বেটার ভাবে কাজটা না করে দিয়ে দূরত্ব কোন কারনে অর্ডারটা সাবমিট করে দিলেন যখনই আপনার কোয়ালিটিটা অন্যদের থেকে ডাউন হয়ে গেল তখনই কিন্তু ওই বায়ারের আপনার প্রতি রিয়েকশনটা কমে যাবে আপনি যখনই কোন কাজ করবেন আপনি সবসময় চেষ্টা করবেন আপনার কাজটা যেন পৃথিবীর সেরা কাজ হয়ে থাকে।

যদি আপনার কাজটা পৃথিবীর সেরা কাজ হয়ে থাকে বাজারে যদি মনে হয় হ্যাঁ এটা আসলেই অনেক ভালো কাজ হয়েছে সেক্ষেত্রে বায়ার কিন্তু আপনাকে যদি আগে কম টাকা প্রে করেও থাকে পরবর্তীতে কিন্তু সে আপনাকে বেশি টাকা দিয়ে হায়ার করবে তার কারণ সে আপনার থেকে অলরেডি অনেক ভালো একটা সার্ভিস পেয়েছে সে যদি এখন অন্য কোন জায়গায় কাজ করতে যায় তারা যদি কম টাকাতেও তাকে সার্ভিস দিয়ে থাকে সেটা যদি ভালো না হয়ে থাকে সে কিন্তু আবারো আপনার কাছে ফিরে আসবে এবং আপনি যদি বেশি টাকার চার্জ করেন আপনাকে কিন্তু তখনও ওই বেশি টাকার চার্জ দিয়েই আপনাকে হায়ার করবে।

আপনার কোয়ালিটি আপনি যদি অন্য সবার থেকে বেটার হতে পারেন কিংবা অনেকের থেকেও বেটার করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি অনেক বেশি টাকা চার্জ করতে পারবেন আপনি যদি তাকে একটা কাজের জন্য ৫০ ডলার চার্জ করতেন এখন হয়তো বা ৮০ ডলার ১০০ ডলার সার্চ করবেন তাহলে আপনার কোয়ালিটিটা যদি আপনি কখনো কম্প্রোমাইজ না করেন সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার অটোমেটিক কিভাবে ইনকামটা বেড়ে যাবে আপনি যদি আসলেই বেশি টাকা ইনকাম করতে চান ভালোভাবে সার্ভিসটি প্রোভাইড করেন।

2/Provide additional services

আমি একজন ওয়েব ডেভলপার আপনি আমার কাছে আসলেন এবং আমাকে বললেন আপনার একটা ওয়েবসাইট লাগবে আমি আপনাকে একটা ওয়েবসাইট বানিয়ে দিলাম এখন আপনি আমাকে বলছিলেন পাঁচটা ওয়েবসাইট এইভাবে করে দিতে হবে আমি আপনার সকল রিকোয়মেন্টের ভাবে সকল কাজটা করলাম একই সাথে ওয়েবসাইট টাকে আরও বেশি স্মুথ করলাম আরো অনেক বেশি সুন্দর করলাম সুন্দর সুন্দর এ্যানিমেশন সুন্দর সুন্দর ইফেক্ট এড করলাম তাহলে ভাই আর আমাকে যে রিকোয়মেন্ট দিয়েছিল আমি সেই সব কিছু ফুলফিল করেছি এবং আমি তাকে এক্সট্রা কিছু সার্ভিস দিয়েছি।

এই যে এক্সট্রা সার্ভিস দিয়েছি এতে করে বায়ার অটোমেটিকলি ভাবে খুশি হয়ে যাবে যখনই বায়ার খুশি হয়ে যাবে তখনই সে আপনাকে টিপস তো দিবেই সে কিন্তু পরবর্তী অর্ডারও আপনাকে হায়ার করবে যদি আপনি প্রত্যেক অর্ডারে টিপস পান যদি প্রত্যেকটা কাজ করার পরে আবার পরের কাজ করার সুযোগ পান সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার ইনকামটা অটোমেটিক ভাবে বেড়ে যাবে তার জন্য সব সময় যে সার্ভিসটা দিছেন তার সাথে সব সময় এক্সটা কিছু সার্ভিস দিতে চেষ্টা করবেন যেন বায়ার খুশি হয়ে যায় এবং আপনাকে দিয়ে আবারো কাজ করায় এবং আরো বেশি টাকা প্রে করে।

3/Explore new ideas

আপনি যে সেক্টরে কাজ করতেছেন সেই সেক্টর রিলেটেড বিভিন্ন ব্লগ বিভিন্ন ইউটিউব ভিডিও আপনি এগুলা নিয়ম অনুযায়ী এক্সপ্লোট করেন তাহলে বিভিন্ন মানুষ তারা কিভাবে সার্ভিস দিচ্ছে তারা কি কি এডিশনাল জিনিসপত্র এড করতেছে তারা বেশি নিজেদেরকে কিভাবে স্টার্ট করতেছে কিভাবে এই প্রত্যেকটা জিনিস সুন্দরভাবে অর্গানিক করতেছে আপনি সবকিছু জানতে পারবেন বিভিন্ন ব্লগ পড়ার মাধ্যমে আপনার কোয়ালিটি টা আরো ইনপুট করতে পারবেন ইউটিউব ভিডিও দেখার মাধ্যমে আপনার আপনার কোয়ালিটিটি আরো ভালো করতে পারবেন।

এই সবগুলো জিনিস আপনাকে হেল্প করবে আপনার নিজেকে ইমপ্রুভ করার জন্য এবং আপনি যখন আপনার নিজেকে ইমপ্রুভ করতে পারবেন তখন অটোমেটিকলি ভাবে আপনি বেশি টাকা সার্চ করতে পারবেন এবং ওই বেশি টাকা দিয়েই বায়ার আপনার থেকে সার্ভিস নিবে তার জন্য এক্সপোর্ট করতে থাকেন অন্যদের থেকে আইডিয়া নিতে থাকেন এবং সবার আইডিয়াকে এক জায়গায় করে সেইটা আপনি নিজের উপরে এপ্লাই করেন।

4/Update yourself

অনলাইন জগত কন্টিনিউ ভাবে চেঞ্জ হচ্ছে আমরা জানি সো এই যে প্রতিনিয়ত চেঞ্জের সাথে সাথে আপনি যদি পিছিয়ে পড়েন তাহলে কিন্তু অন্যরা আপনার থেকে এগিয়ে যাবে সুতরাং যেভাবে চেঞ্জ হচ্ছে আপনি সেভাবে আগাবেনই পারলে সব সময় দশ কদম অথবা বিষ কদম এগিয়ে থাকেন যদি দূর থেকে এবং টেকনোলজির থেকে দশ বিশ কদম এগিয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই আপনার সামনে একটা নতুন দুনিয়া ওপেন হয়ে যাবে যেখানে আপনি আরো অনেক বেশি কাজ করতে পারবেন।

আরো অনেক বেশি টাকা সার্চ করতে পারবেন এবং কোয়ালিটি সব সময় বড় কথা সব সময় আপনি চেষ্টা করেন অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকার জন্য এবং দুনিয়া যেভাবে চেঞ্জ হচ্ছে সেভাবে চেঞ্জ তো হবে নি পারলে আরেকটু বেশি নিজেকে আপডেট করে ফেলেন নিজেকে যদি আপডেট না করেন সবকিছু এখনও এইভাবে হচ্ছে আপনি এখনো আপডেট হন নাই আপনি এখনো পিছিয়ে আছেন তাহলে মানুষ আপনার ওই পিছনের সার্ভিসটা চাইবে না তার জন্য সব সময় যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এবং পারলে অ্যাডভান্স সার্ভিসগুলো প্রদান করবেন নিজেকে আপডেট রাখবেন।